ভ্যাম্পায়ার_ওয়াইফ #পর্ব_৫,৬ শেষ

#ভ্যাম্পায়ার_ওয়াইফ
#পর্ব_৫,৬ শেষ
রোমান্টিক হরর স্টোরি
#লেখকঃসাব্বির
পর্ব_৫
(আগের পর্বের পর থেকে)

_এত রাতে কে আমার সাথে
ফাজলামি করছে হ্যা।
একটু শান্তিতে ঘুমাতেও
দেবে না নাকি।


মিয়াও!!!!
আচমকা বিড়ালের ডাকে
চমকে উঠলাম।
পায়ের কাছে তাকাতেই
দেখি
একটা সাদা বিড়াল আমার
পায়ের থেকে
একহাত দুরে বসে আছে।
তার মানে এই বিড়ালটাই
ঘরে ঢুকার জন্য
দরজায় নক করছিল।
বিড়ালটার উপর খুব রাগ হলো।
বিড়াল সেটা বুঝলো কিনা
জানি না।
তবে দুই লাফে আমার সামনে
থেকে চলে গেল।
দরজা লাগিয়ে দিয়ে ঘরে
এসে
আবার শুয়ে পড়লাম।
৫ মিনিট সময় অতিবাহিত
হয়েছে কিনা বলতে পারবো
না।
কিন্তু দরজায় আবার কেউ নক
করলো।
ঠক ঠক ঠক।
এটা যে সেই বিড়ালটাই
সেটা আমি বুঝতে পেরেছি।
তাই রুম থেকে ফুলঝাড়ুর
লাঠিটা খুলে নিয়ে
দরজার দিকে আস্তে আস্তে
এগিয়ে গেলাম।
দরজার লকে হাত মুড়িয়ে
আসতে করে দরজাটা খুললাম।
তারপর চট করে দরজাটা টান
দিয়ে
যেই লাঠিটা মাথার উপরে
তুলে বাড়ি দিতে যাব।
তখন আমি অবাক হয়ে গেলাম।
আমার সামনে কেউ নেই।
আশ্চর্য তাহলে দরজায় নক
করলো কে।
নিশ্চয়ই ওই বিড়ালটাই নক
করেছে।
আর মার খাওয়ার ভয়ে হয়ত
আশেপাশে কোথাও
লুকিয়েছে।
তাই লাঠিটা হাতে নিয়ে
সামনের দিকে এগোলাম ।
আর
এদিক ওদিক তাকাতে
লাগলাম
বিড়ালটার দেখা পাওয়ার
জন্য।


হঠাৎ ধড়াম করে একটা শব্দ হলো।
পিছনে তাকাতেই দেখি
আমার রুমের দরজাটা
আপনা_আপনি বন্ধ হয়ে গেছে।
দৌড়ে দরজার কাছে গিয়ে
জোড়ে ধাক্কা দিলাম।
কিন্তু নাহ আমার ধারনা ভূল।
আমি ভেবেছিলাম যে
বাতাসে
দরজাটা বন্ধ হয়ে গেছে।
না দরজাটা ভিতর থেকেই
আটকানো হয়েছে।
কিন্তু দরজাটা আটকালোই
বা কে।
ভাবতে ভাবতে হঠাৎ কানে
সেই
বিড়ালের ডাকের আওয়াজ
পেলাম।
মিয়াও!!!!
এই বিড়ালটার জন্যেই
সবকিছু হয়েছে।
রাগে আমি হাতের
লাঠিটা দিয়ে
যেই বিড়ালটাকে মারতে
যাবো।
তখনই কেউ একজন আমার হাত
ধরে বসলো।
তাকে আমি দেখতে
পাচ্ছিলাম না।
তবে অনুভব করতে পারছিলাম
যে
তার হাতটা প্রচন্ড গরম।
কারন আমার হাত গরমের
কারনে
পুড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা
হলো
এক ঝটকায় আমি হাতটা
ছাড়িয়ে নিলাম।
আর পিছনে ঘুরলাম এই
মুর্খটাকে দেখার জন্য।
যে কিনা আমার হাত
পুড়িয়ে দিয়েছে।
কিন্তু পিছনে ফিরে বোধ হয়
আমি ভুলই করেছি।
পিছনে না ফিরাটাই ভাল
ছিল।
তাহলে আর এই জিনিসটা
দেখতে পেতাম না।
আমার সামনে এখন একটা
বড় একটা রক্ত পিন্ড
দাড়িয়ে আছে।
আপনি নিজেই একবার ভাবুন।
আপনার সামনে যদি এখন
একটা রক্ত পিন্ডের দলা
রাখা হয়
যেটার চোখ নাক ঠোট বলতে
কিছুই নেই ।বরং তার বদলে
চোখের জায়গায় দুটো
মারবেল
আর নাক এবং ঠোট দেখে
মনে হয়
কেউ ওটা কেটে নিয়েছে।
এবং দাত গুলো ভয়ংকর
রকমের
কালো ও বড়।
তখন আপনার অনুভূতি কেমন
হবে।
আমার এখন মনে হচ্ছে
বাথরুমে যাওয়া প্রয়োজন।
নাহলে এই বারান্দাতেই
আমি বমি করে ফেলবো।
অনেক কষ্টে বমিটা
চাপিয়ে
ভয়ে ভয়ে প্রশ্ন করলাম
_কে কে তুমি (আমি)
আমার প্রশ্নের জবাব না
দিয়ে
খ্যাক খ্যাক করে রক্তের
পিন্ডটা হেসে উঠলো
~তুমি এখানে কেন এসেছো
(অন্য কেউ একজন প্রশ্ন করলো)
_কে কে ওখানে (আমি)
তার মানে কি এই রক্ত
পিন্ডের মতো
অদ্ভুত প্রানি বাদেও
এখানে অন্য কেউ আছে।
~আমি রুশা (অন্য একজন)
_রুশা ।
এই রুশাটা আবার কে
(আমি)
~যে তোমার পায়ের কাছে
বসেছিল।
এবং যাকে তুমি লাঠি
দিয়ে মারতে চেয়েছিল
(অন্য একজন)
..
..
লাঠি হ্যা লাঠি।
আমার হাতে একটা লাঠি
আছে।
আর আমার সামনে আমার
প্রতীদন্ধীও আছে।
ভাবলাম লাঠিটা দিয়ে ওই
রক্তের পিন্ডটাকে বারি
দি।
পরক্ষনেই একটা কথা মাথায়
এলো।
আচ্ছা আমি তো প্রথমে
লাঠি দিয়ে
বিড়ালকে মারতে
গিয়েছিলাম।
বাট বিড়াল তো কখনো
কথা বলতেই পারে না।
তাহলে আমি যার সাথে
একটু আগে কথা বললাম সে কে।
বিড়াল কিভাবে কথা বলবে
আমার সাথে।
তাহলে কি ওটা বিড়াল
ছিলই না।
নাকি কেউ আমার সাথে
মজা করছে।
_এইযে আপনি বলছিলেন যে
আপনি রুশা।
সেটা নাহয় বুঝলাম কিন্তু
আপনি এটাও বলছিলেন যে
আমি আপনাকে লাঠি দিয়ে
মারতে গেছি।
আমি তো আদৌ আপনাকে
মারতে যাই নি।
আমি তো একটা সাদা
বিড়ালকে মারতে
গিয়েছিলাম (আমি)
~আপনি কি জ্বীনে বিশ্বাস
করেন (রুশা)
_অবশ্যই কারন এটা আমাদের
পবিত্র কুরআনেও আছে (আমি)
~আপনি কি জানেন যে
জ্বীনেরা বিড়াল সাপ
ইত্যাদির রুপ নিতে পারে
(রুশা)
_হ্যা তাও জানি (আমি)
~আপনি যে বিড়ালটাকে
মারতে গিয়েছিলেন
সেটা আমিই ছিলাম।
এবার আপনি আপনার প্রশ্নের
উত্তর
নিশ্চয় পেয়ে গেছেন (রুশা)
_তার মানে আপনি বলতে
চান যে
আপনি জ্বীন (আমি)
~হ্যা আপনার ধারনা ঠিক
(রুশা)
_এটা কিভাবে সম্ভব
(আমি)
~কেন আপনার বিশ্বাস
হচ্ছে না (রুশা)
_বিশ্বাস করা না করা পরের
ব্যাপার।
আগে এই রক্তের পিন্ডটার
ব্যবস্থা করে নি (কথার
প্রসঙ্গ পাল্টালাম আমি)
~ওকে কি করতে চাচ্ছেন
(রুশা)
_ওকে আমি এই লাঠি দিয়ে
এখন মারবো (হাতের
লাঠিটা দেখিয়ে বললাম
আমি)
~না না তাহলে আপনি ভুল
করবেন।
ওকে মারলে যত জায়গায় ওর
রক্ত ছড়িয়ে পরবে।
তত জায়গা থেকে আরো
একটা করে
এমন রক্ত পিন্ড তৈরি হবে
(রুশা)
_আপনি কি পাগল হয়েছেন
এটা মুভিতে ঘটে
বাস্তবে তা অসম্ভব (আমি)
কথাটা বলে আমি
রুশাকে কোন কথা না বলতে
দিয়ে
সব শক্তি দিয়ে লাঠিটা
রক্ত পিন্ডের মাথায়
মারলাম।
আর ঠাস করে একটা শব্দে
রক্তের পিন্ডটা এদিক ওদিক
ছড়িয়ে পড়লো।
তবে রুশার কথা যে ভুল
সেটা প্রমানিত হলো।
কারন রক্তের পিন্ড থেকে
অন্য কোনো কিছুই বের হলো
না।
কিন্তু অভাবনীয় ঘটনাটা
ঘটলো
ঠিক তারপরেই।
যেটা আমি ভাবতেও পারি
নি সেটাই ঘটলো।
আড়াল থেকে রুশা আমার
সামনে
বেড়িয়ে এলো হাসতে
হাসতে।
তার হাসার শব্দে আমার
বুকটা আচমকা কেপে উঠলো।
_দেখেছেন আপনার ধারনা
ভুল ছিল।
ওটা থেকে আর কোনো কিছু
বের হয় নি (আমি)
~চুপ কর (রুশা)
_এভাবে কথা বলছেন কেনো
আপনি (আমি)
~তোর সাথে এর চেয়ে
ভালো ভাবে
কথা বলার কোনো প্রয়োজন
নেই আমার ।
আর এরচেয়ে ভাল
ভাবে কথা বলতেও চাই না আমি
(রুশা)
_কি বলছেন এসব।
আমি কিছুই বুঝতে পারছি না
(আমি)
~তুই যে রক্তের পিন্ডটাকে
মারলি
ওটা ছিল প্রায় একটা
ব্লাকহোলের মতো (রুশা)
_মানে এসব কি বলছেন (আমি
অবাক হয়ে)
~শোন তাহলে।
এই রক্ত পিন্ড ছিল
v.m.ব্লাকহোল
আর এর কাজ হলো
ভ্যাম্পায়ারদের খেয়ে
ফেলা।
এর সাথে কোনো
ভ্যাম্পায়ারই পারবে না।
একমাত্র মানুষ ছাড়া।
আমি এই পথ দিয়ে বাড়ি
ফিরছিলাম।
তখন আমার মনে হলো
এই শহরেও একটা v.m.হোল
আছে।
তাই আমি তোর সাহায্য
নিলাম।
আর তুইও আমার পথের কাটা
সড়িয়ে দিলি (রুশা)
_কিন্তু কিভাবে আর আপনি
তো জ্বীন।
ভ্যাম্পায়ার না (আমি)
~কে বলছে আমি জ্বীন
আমি ভ্যাম্পায়ার
বলেই রুশা ওর পিছন থেকে
দুটো কালো ডানা বের
করলো।
আমি তা দেখে বেশ ভয়ে
কয়েক হাত পিছিয়ে গেলাম।
~আর কি জানতে চাস তুই
(রুশা)
_কি.কিছুই না (আমি)
~তাহলে প্রস্তুত হ (রুশা)
_মানে (আমি)
~তুই এখন আমার হাতে মরবি।
তোর রক্ত খেয়ে আমি
জিহ্বের স্বাদ মেটাবো
(রুশা)
_কিন্তু কেনো আমি তো
আপনাকে সাহায্য করলাম।
ওই .v.mহোলের হাত থেকে।
এজন্য অন্তত্য আমাকে ছেড়ে
দিন (আমি)
~আমাদের রুল হলো
যে আমাদের সাহায্য করবে
তাকে দুনিয়া থেকে বিদায়
করে দেওয়া।
যাতে করে
আমরা যে আসলেই আছি
সে ব্যাপারে কেউ জানতেই
না পারে (রুশা)
_কিন্তু আমাকে ছেড়ে…
.
.
“”””চলবে””””

রোমান্টিক হরর স্টোরি
#ভ্যাম্পায়ার_ওয়াইফ
#পর্ব_৬_এবং_শেষ
#লেখক_সাব্বির
(আগের পর্বের পর থেকে)
..
..
_কিন্তু আপনি আমাকে
ছেড়ে দিন।
আমি কথা দিচ্ছি
একথা আমি কাউকে বলবো
না (আমি)
~আমাদের জগতের নিয়ম
হলো
কোনো ভ্যাম্পায়ার যদি
কোনো মানুষের সামনে
পড়ে।
তো নিজের জীবনের
বিনিময়ে হলেও
সেই মানুষকে হত্যা করে
আমাদের কথা সিক্রেট
রাখতে হবে (রুশা)
_বাট আপনাকে যে আমি
দেখেছি
সেটা তো আপনাদের দলের
অন্য কেউ দেখে নি।
আর আমাকে ছেড়ে দিলেও
কেউ জানতে পারবে না
(আমি)
~তবে তুমি যদি কখনো
কাউকে একথা বলে দাও।
তো আমাদের রানি ঠিক
বুঝে যাবে যে
কে মানুষের সামনে
পড়েছিল আর
সে সময় রানি এটাও জেনে
যাবে
যে সেটা আমিই ছিলাম।
তখন আমাকে v.mহোলের
কারাগারে ফেলে দেওয়া
হবে।
কিন্তু আমি এত তাড়াতাড়ি
মরতে চাই না।
এজন্য এখন তোমাকে হত্যা
করে
আমার ব্যাপারটা সিক্রেটই
রাখবো (রুশা)
_বিশ্বাস করুন আমি একথা
কাউকে কোনো দিনও বলবো
না (আমি)
~কাউকে বলার সুযোগও আর
তোমার হবে না (রুশা)
_মা..মা..মানে।
আপনি আমাকে মারতে চান
(আমি)
~হ্যা চাই (রুশা)
_কিন্তু আপনি কিছুতেই এতটা
অকৃতজ্ঞ হতে পারেন না।
কারন আমি আপনার প্রান
বাচিয়েছি।
সেই ভয়ানক v.m.হোলের হাত
থেকে।
.
.
.
না হলে এতক্ষনে আপনি
ওটার পেটের ভিতরে
থাকতেন (আমি)
~বাচিয়েই যে তুমি ভুল
করেছো।
সেটা এখন নিশ্চয় বুঝতে
পেরেছো।
তবে একটা কথা কি জানো….
তুমি এমন একটা ভুল করেছো ,,,
যে ভুল সংশোধন করার
কোনো সুযোগই তুমি আর
কখনোই পাবে না (রুশা)
_তবে একটা।
মাত্র একটা সুযোগ দিন
আমাকে (আমি)
~সেটা তুমি আর পাবে না।
এমনিতেও এতক্ষন তুমি আমার
অনেক গুরুত্ব পূর্ন সময় নষ্ট করে
দিয়েছো (রুশা)
.
.
.
এরপর আমি বুঝে গিয়েছিলাম যে
আজকে আমার মৃত্যু অবধারিত।
তাই মৃত্যুর আগে ভাবলাম
জীবনে সব গুনাহের জন্য
একবার খোদার কাছে ক্ষমা
চেয়ে নি।
তাই মনে মনে তওবা পাঠ
করছি।
আচমকা মনে হলো যে….
আমি এই বিপদ থেকে মুক্তি
পাওয়ার
পথ পেয়ে গেছি।
হাতের ঘড়ির দিকে
তাকিয়ে দেখলাম
রাত ৪টা ৩৫ বাজে।
তারমানে ফজরের আজান
হতে
আর মাত্র ৫ মিনিট বাকি।
এইটুক সময় যদি ওকে
আটকে রাখতে পারি তো
আমি খোদার দয়ায় বেচেও
যেতে পারি।
কারন কোনো অশুভ শক্তিই
আল্লাহর নামের কাছে জয়ী
হতে পারবে না।
_ঠিক আছে আমি আপনার
কথায় রাজি।
তবে আমাকে ৫ মিনিট সময়
দিতে হবে (আমি)
~কেন সময়ের দরকার কি
(রুশা)
_সেটা ৫ মিনিট পরেই বলবো
(আমি)
~বেশ তাই হোক।
তবে এর পর তুমি আর
কোনো সময়ই পাবে না (রুশা)
আমি মনে মনে ভাবলাম যে
.
.
.
তুমিও আর বেচে পালাতে
পারবে না।
৫ মিনিট পরে…….
হঠাৎ দুরের কোনো মসজিদ
থেকে
আজানের ধ্বনি ভেসে
আসতে লাগলো।
আর রুশার গায়ের ভিতরেও
আচমকা জ্বালা যন্ত্রনা শুরু
হয়ে গেলো।
~আচ্ছা তাহলে তোর মনে এই
ফন্দি ছিলো (রুশা)
_বুঝতেই যখন পেরেছিস
তখন আর এখানে দাড়িয়ে
আছিস কেনো।
পালা এখান থেকে।
নাহলে আযানের
গুনে পুড়ে মরবি (আমি)
~তবে মনে রাখিস আমি
আবার আসবো।
এর প্রতিশোধ নিতে (রুশা)
_আমিও তোর অপেক্ষায়
থাকবো (আমি)
এরপরেই রুশা বাতাসে
মিলিয়ে গেলো।
..
..
..
ফজরের নামায পরে খোদার
কাছে
শুকরিয়া আদায় করলাম।
এই বিপদ পরিত্রান থেকে করার
জন্য।
তারপর ঘরে এসে একটু
ঘুমালাম।
কতক্ষন ঘুমিয়েছি জানা
নেই আমার।
তবে যতটুকু বুঝতে পারলাম
এখন আমার জন্য মেয়ে
দেখতে যাওয়ার
তোড়জোড় চলছে।
কারন ঘরের বাহিরে বেশ আওয়াজ
হচ্ছে।
ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে
সকালের নাস্তা করে
নিলাম।
তারপর ১২ টার দিকে
গাড়িতে করে
বাবার কথা মতো মেয়ে
দেখতে রওনা হলাম।
কারন আমি এখন আর
তাদের মনে দুঃখ দিতে চাই
না।
মেয়েদের বাড়িতে আসতেই
আমার কেমন যেন ভয় ভয়
লাগছিলো।
যখন মেয়েকে দেখাতে আনা
হলো
তখন আমি মেয়ের দিকে
তাকিয়ে
অবাক হয়ে গেলাম।
এমন সুন্দর মেয়ে
আমি কখনো দেখি নি।
~মা তোমার নাম কি (মা)
.
.~~রুশা (মেয়েটা)
আমি অবাক আর ভয় দুটোই পেলাম।
তাহলে কি সত্যিই আমি
আবার বিপদে পড়ছি।
.
.
সমাপ্ত।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here