Accounting Teacher,Part 29,30
Ritu Rosni
Part 29
-: হঠাৎ অভির ফোন টা বেজে উঠল।,,
নাহহহহ!!এই ছেড়ি ডা তো আমায় পাগল বানিয়ে ছাড়বে দেখছি😰😰
নাহহহ!!আজকে এর একটা বিহিত করতেই হবে আমাকে।😈
ফোন রিসিভ করেই,,,
—এই মেয়ে তোমার সমস্যা টা কি বলোতো??কি চাও তুমি???
—কি চাই বুঝেন না আপনি???(শোভা)
—না বুঝিনাহ,আর বুঝতেও চাই না কখনো আমি।
—আপনি কেনো এমন করেন?আপনি কেনো বুঝেন না যে আমি আপনাকে ভালোবাসি।প্লিজজজ আমাকে আর ফিরিয়ে দিয়েন না,আমি আপনাকে ছাড়া বাচঁতে পারবো নাহহ
—এই মেয়ে কিসের ভালোবাসা হ্যাঁ??তুমি বাচ্চা মেয়ে ভালোবাসার কি বুঝো???(অভি)
—অনেক কিছুই বুঝি😊
—দেখো মেয়ে তুমি যেটাকে ভালোবাসা বলছো সেটা একটা মৌহ,,যা সাময়িক ভালো লাগা।
কদিন পরেই মৌহ টা কেটে যাবে।
আর আমি অন্য কাউকে ভালোবাসি,ইভেন দুদিন পরে আমার বিয়ে।
তুমি বাচ্চা মেয়ে,আসলে এটা তোমার না, বয়সের দোষ।
তুমি যেটাকে ভালোবাসা বলে পাগলামি করছো সেটা ক্ষণিকের ভালো লাগা মাত্র।😍
—এই যে শুনুন,,আপনার বস্তা ভরা জ্ঞান আপনার পকেটেই রাখুন।কোনটা ভালোবাসা কোনটা ভালো লাগা সেটা বুঝিনা।
আমি আপনাকেই চাই।
আপনাকে না পেলে আমি সত্যি সত্যি মরে যাবো।(শোভা)
—-শোনো মেয়ে,,এখনো সময় আছে শুধরে নাও নিজেকে।
আবেগের বশে কোনো সিদ্ধান্ত নিয়ো না,পরে পস্তাবে।
পাগলামি ছাড়ো।
—আপনি আমার ভালোবাসাকে পাগলামি বলছেন???😱(শোভা)
—হ্যাঁ,তুমি যা করছো সেটা পাগলামি বৈ কিছু না।
তার থেকে বড় ভাই হিসেবে যা বলি সেটা শুনো।(অভি)
—ঐ মিয়া কিতা কন ইডা??আপনে আমার কোন জনমের ভাই হ্যাঁ??😡
আর তাছাড়া,সবাই ভাই হলে বর হবে কেডা???😂😂(শোভা)
—আসলেই একটা তাড়ছিড়া😒
আল্লাহ দড়ি ফালাও এই তাড়ছিড়া পাগলিরে তুইল্লা দেই😂😂😂
এমনিতেই এদিকে ঋতুকে নিয়ে টেনশনে আছে তার পরে আবার এই মেয়ে যা পাগলামি শুরু করছে😭😭
বুঝে আসছে না কি করি।
,
এদিকে শুভ্র,,,,,,
ঋতুর চোখে জল দেখে শুভ্রের বুঁকের ভেতর টায় মোচড় দিয়ে উঠলো।কাল বৈশাখির ঝড় বইছে যেনো।
আবারো কষ্ট দিলাম আমি😭😭
আমি তো ইচ্ছে করে কষ্ট দিতে চাইনা।ও কেনো বলছে আমায় ভালোবাসে।
আমার মন বলছে ও কিছু লুকচ্ছে আমার থেকে।
ও যদি আমায় ভালো নাই বাসবে তাহলে অন্য কাউকে আমার পাশে দেখলে কষ্ট পায় কেনো???
কেনো সহ্য করতে পারে না😒
ওর কি বিয়েতে মত নেই,বিয়ে টা করতে কি ফোর্স করছে??😒
আর করে থাকলেও আমায় না বলে এভাবে তিলে তিলে কষ্ট পাচ্ছে😭😭
আমি ভুল করছি না তোহহহ!!বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে😒
,
আজকে ঋতুর গায়ে হলুদ।
আগামীকালকে বিয়ে।
বাড়ির উঠোনে স্ট্রেজ করা হয়েছে।চারিদিকে লাইটিং করা হয়েছে।সবাই যে যার কাজে ব্যস্ত।
ছোট বাচ্চারা হৈ হুল্লোর করে বেড়াচ্ছে।😊
ঋতুকে হলুদ রঙের লাল পাড়ের শাড়ি,,সম্পূর্ন গাঁদা ফুল দিয়ে সাজিয়ে বসিয়ে রেখেছে স্ট্রেজে।
চারপাশে থেকে সবাই হলুদ মেখে দিচ্ছে।সেদিকে ওর কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই।
ওর এসবে কোনো খেয়াল নেই।মানুষ দেখানোর জন্য মাঝে মাঝে শুকনো হাসি দিচ্ছে,,খুব কষ্টে হাসি দিচ্ছে।
চোখের পানিকে থামাতে পারছে না যেনো।
আগামীকাল বিয়ে করে চলে যাবে।না চাইলেও হয়তো সে তার স্বামীত্বের অধিকার খাটাবে।আর আমায় তা মুখ বুজে সব সহ্য করে যেতে হবে।
কিছু বলার নেই,আমি এখন একটা যন্ত্রে পরিণত হয়ে গেছি।
যে যখন যেটা নির্দেশ দিবে,সেটা পালন করতে হবে।
আমি তো মেয়ে,আমায় সব কিছু সব সময় মুখ বুজে সহ্য করতে হয়।
আমি কি আদৌ পারবো,,,,,সব ভুলে নতুন করে শুরু করতে।
পারবো কি আমার জল্লাদ #Accounting_Teacher কে ভুলে যেতে??
তার সাথে কাটানো প্রতিটা মুহূর্তকে???
নাহহহ কখনোই পারবো না ভুলে যেতে।আমার বিশ্বাস শুধু একবার শুভ্রকে বললে,
এখনি ছুটে চলে আসবে আমার কাছে।কোনো কিছুইকেই পরোয়া না করে নিয়ে যাবে আমায় এখান থেকে।
কিন্তু আমি যে এতোটাও স্বার্থপর নই যে,,আমার মা বাবা,পরিবারের সবার খুশিকে কোরবানি দিবো আমার খুশির জন্য।
আব্বুকে বললে হয়তো আমার খুশির জন্য সব মেনে নিবে,বিয়েটাও ক্যান্সেল করে দিবে।
কিন্তু এতে করে আমার বাবার মাথা টা সবার সামনে হেট হয়ে যাবে যেটা আমি মেয়ে হয়ে কখনোই সহ্য করতে পারবো নাহ।
,
আজকে ঋতুর বিয়ে,,,,,,,,,,,
শহরের নামকরা হোটেলে সব আয়োজন করা হয়েছে।
পার্লার থেকে লোক এসেছে ঋতুকে সাজানোর জন্য।
,
–আজকে আমার ভালোবাসা টা অন্য কারো হয়ে যাবে আর আমি কিছুই করতে পারবো নাহ।
কি করে পারি😒সে যদি একবার বলতো আমি কোনো কিছু পরোয়া না করে ছুটে যেতাম কিন্তু ও,,,,,😰
আজ নিজের প্রতি নিজেরই খুব রাগ হচ্ছে😡
মানুষ চিনতে ভুল করেছি আমি।চোখের ভাষা পড়তে পারিনি,,চোখের পানি সব কিছুুই কি মিথ্যে ছিল😰
খুব ঘৃণা হচ্ছে নিজের প্রতিই।এমন একটা হার্টলেস, সেলফিশ মেয়েকে ভালোবেসেছি আমি।
যে ভালোবাসা টাই কখনো বুঝেনি😰কারো কষ্ট কেই বুঝলো না।😰
এখনো পথ চেয়ে আছি ঋতুর।জানি আসবে না তবুও।
এই দিনটার অপেক্ষায় প্রহর গুনেছি😍বধু বেশে আলতা রাঙানো পায়ে আসবে বধু বেসে ঋতু আমার ঘরে।
কতো দেখেছি স্বপ্ন এই দিনটাকে ঘিরে।
বধু সাজলো ঠিকই ঋতু, কিন্তু অন্যের ঘরের।😰
,
চারিদিকে খুশির আমেজ বইছে বিয়ের।
—-কিরে বিয়ের কনে এমন উদাস মনে বসে আছিস কেনো???(নুপুর)
—নুপুর এলো,যদিও অনেক আগেই ওকে আসতে বলেছি কিন্তু আসেনি।
ওকে পেয়ে জরিয়ে ধরে কান্না করছি😭😭😭😭😭
—ছাড় আমায়,এখন কান্না করে আর কি হবে??কেনো শুধু শুধু নিজেও কষ্ট পাচ্ছিস আবার শুভ্র ভাইয়াকে ও দিচ্ছিস।তুই তো জানিস উনি তোর উপর রাগ করেই ঐ ডাইনি রাত্রি কে বিয়ে করছে।
তুই কেনো এমন করছিস বলতো???তুই এখনো সময় আছে আংকেল কে গিয়ে বলে দে সব।
উনি ঠিক মেনে নিবে।
—-নারেে তা হয়না।আমি পারবো না রে এটা।
আমি আমার বাবা মা কে কষ্ট দিতে পারবো না।(আমি)
—বাবা মা কে কষ্ট দিতে পারবি না,ভালোবাসার মানুষকে ছাড়া থাকতে পারবি??
পারবি সব সহ্য করতে???
ঐ দেখ বর এসে গেছে।তুই যা অভি কে গিয়ে বলে দে সব।
যে তুই শুভ্রকে ভালোবাসিস।বিয়ে করলে শুভ্রকেই করবি।(নুপু)
—নাহহহহহহহ!!আমি পারবো নাহহহ।
আমি কষ্টকে ভালোবেসে নিয়েছি।
তুই যা ঐদিকে গিয়ে দেখ সব ঠিক ঠাক চলছে কিনা।
—তোকে আর বলে লাভ নেই আমার😡😡
তুই কখনোই বুঝবি নাহহহহ
—বর এসে গেছে সব তোড়জোড় শুরু হয়ে গেছে।
কিছুক্ষণ পরে কাজি খাতা হাতে এলো আমার সিগনেচার নিতে।
কি নিয়ম😂একটা সিগনেচার করলে বিয়ে,আবার একটা সিগনেচারেই সব মুক্তি হয়ে যায়।
হাত দুটি অবশ হয়ে আসছে সিগনেচার করার সময়ে।কলম চলছেই নাহহ😰😰
কাঁপাকাঁপা হাতে লিখে দিলাম।চোখ থেকে আর পানি পড়ছে না।
সব পানি তো শুকিয়েই গেছে।এখন থেকে আমি মিসেস অভি😃😆😆
এতক্ষণে হয়তো রাত্রির সাথে উনার বিয়েটাও হয়ে গেছে।
ইসলামিক সব নিয়ম কানুন পালন করে বিয়েটা হয়ে গেলো।
.
.
Part :- 30
.
.
:- এতক্ষণে হয়তো রাত্রির সাথে উনার বিয়েটাও হয়ে গেছে।
ইসলামিক সব নিয়ম কানুন পালন করে বিয়েটা হয়ে গেলো।
কাজি চলে গেলে বাবা এলেন আমার রুমে,,,
—থাক থাক তোকে আর উঠতে হবে না।
—বাবা কে জরিয়ে ধরে কান্না করে দিলাম।একটু পরেই চলে যাবো পরের ঘরে।এখান থেকে সোজা বরের গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হবে নাকি আমায়।
বাবা মা,এই বাড়ি ঘর সব কিছু ছেড়ে চলে যেতে হবে আমায়।
একেবারে নয় মাঝে মাঝে আসবো হয়তো মা বাবা কে দেখতে।
আজকের পরে হয়তো আমার ভালোবাসা টুকু সবাই বর্ষাকে দিয়ে দিবে।এখন থেকে এ বাড়িতে বর্ষার রাজত্ব।
খুব মিস করবো মায়ের বকুনি টাকে,,মিস করবো বোনের সাথে খুনশুটি করাকে।
মিস করবো বাবার আদর টাকে।আচ্ছা,সব সময় মেয়েদের কেই কেনো এতো ত্যাগ করতে হয়??
মেয়ে মানেই কি বঞ্চিত।মেয়ে মানেই কি বড় হলে বাবা মাকে ছেড়ে,মুল কে ছেড়ে অচেনা অজানা একজনের হাত ধরে চলে যাওয়া।
আমি এটা বুঝিনা,সব সময় কেনো মেয়েদের কেই যেতে হবে,উল্টো হতে পারে না??😜মানে ঘর জামাই আরকি😜
বু্ঁকটা ফেটে যাচ্ছে আমার কষ্টে।এক বাবা মাকে ছেড়ে যাওয়ায়,অপরদিকে ভালোবাসার মানুষকে অন্য কারোর হয়ে যাওয়া টাকে নিজের চোখের সামনে দেখা।😭😭
,
—-কান্দিস না রে মা,দেখিস সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে।
জানিস মা আজ আমার তোকে নিয়ে খুব গর্ব হচ্ছে।
চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করছে,ধন্যি মেয়ে তুই ধন্যি😍বাবার সন্তান।
যে বাবা মায়ের খুশির জন্য নিজের ভালোবাসাকে বিসর্জন দেয়।
তোর মতো মেয়ে যেনো প্রতিটা ঘরে ঘরে জন্মে😊
ঋতুর বাবা বিদায়ের সময় বলছিল।
সব নিয়ম কানুন শেষ করে বিদায় নিয়ে রওনা হলো বরের বাড়ির উদ্দেশ্যে।
মা বাবা সবাই খুব কান্না করছিলো।বর্ষা কান্না করছে আর বলছে,,,
আপু তুই প্লিজজজ যাস না😭😭আমি আর কখনোই তোকে জ্বালাবো নারে।
আমি তোর সব কথা শুনবো, তাও তুই চলে যাস না😭😭
আমি কার সাথে খেলবো বল😭😭
–ঐ টুকু পিচ্চি কি বলে??
আমিই তো ওকে ছাড়া থাকতে পারবো না,আমার কলিজার টুকরা বোন।
রাগ হলে মারি বকা দেই,কিন্তু পরে ঠিকই কান্না করতাম পাগলি টার জন্য।😭😭
দেখতে দেখতে চলে এলাম বরের বাড়িতে।
গ্রামের মাঝে দুই তলা বিশিষ্ট একটি বাড়ি।চারপাশে বাগান,সাইডে বিশাল একটা ঘাট বাধানো পুকুর।
দেখতে অনেকটা আমার কল্পনায় আঁকা বাড়ির মতো।
আগে স্বপ্ন দেখতাম গ্রামের মাঝে এমন একটা বাড়ি থাকবে আমার।পুকুর পাড়ে জোৎস্না রাতে বরের কাধে মাথা রেখে জ্যোৎস্না বিলাশ করবো।
সব স্বপ্ন সত্যি হলেও যাকে নিয়ে সব চাওয়া সেই তো পাশে নেই😭😭
সব নিয়মকানুন আনুষ্ঠানিকতা শেষ করে বাসর ঘরে বসিয়ে রেখে গেছে আমায়।
গোলাপের পাপড়ি পুরো বিছানা জুরে বিছানো।গাঁদা আর রজনীগন্ধা ফুল চারিদিকে লাগানো ঠিক যেমন টা আমার ইচ্ছে ছিলো।
তবে এখন এসব দেখে আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে।মনে হচ্ছে অক্সিজেনের অভাবে আমি এখনি মারা যাবো।
খুব কষ্ট হচ্ছে আমার।একটু পরেই হয়তো উনি চলে আসবে।এসেই হয়তো আমার কাছে তার অধিকার চাইবে😰
কিন্তু আমি কি করবো??আমি তো কখনোই তাকে আমার স্বামী হিসেবে মেনে নিতে পারবো না।
কারণ আমার মন জুড়ে যে শুধুই শুভ্রর বসবাস।সেখানে যে শুভ্র বিহীন শেওলা জমে যাবে।হবেনা কোনো ভালোবাসার চাষ।
জোড় করে হয়তো উনি আমায় ভোগ করতে পারবে,কিন্তু এ মনের পর্দা ভেদ করে কখনোই ঢুকতে পারবে না।
,
কিছুক্ষণ পরে,,,,,,
রুম টায় আমার দম বন্ধ হয়ে আসছিলো তাই একটু বেলকনিতে গিয়ে বসেছিলাম😊
রাতের আকাশ দেখছিলাম।দরজা খোলার আওয়াজ হলো,,
হয়তো উনি এসে গেছে।
—বিয়ে টা তো ঋতুর ওপর জেদ করেই করছিলাম।কিন্তু আদৌ কখনোই কি পারবো ঋতুর জায়গায় অন্য কাউকে কল্পনা করতে😰আমার হৃদয় জুরে যে শুধুই ঐ হার্টলেস,সেলফিশ টার নান লেখা।😰
যে কিনা আমাকে বুঝলোই না কখনো আমার ভালোবাসা টা।
অনিচ্ছাসত্ত্বে ও আমাকে বাসর ঘরে যেতে হবে।
রুমে ঢুকে দেখলাম রাত্রি নেই।রুমের আনাচে কোনাচে সব জায়গা খুঁজে না পেয়ে বেলকনিতে গিয়ে দেখি ও দাড়িয়ে আছে,,
রাত্রি তুই তো জানিসই আমি ঋতুকে ভালোবাসি।ওর উপর রাগ করেই আমি বিয়ে টা করেছি।😰
আমি তোকে কখনোই বউয়ের মর্যাদা দিতে পারবো না।(শুভ্র)
—-বেলকনিতে দাড়িয়ে ছিলাম হঠাৎ দরজা খোলার আওয়াজে পেছনে তাকায়।
তখন ঐ কথা গুলো বলে।ভয়েজ শুনে তো আমি😱😱😱
একি দেখছি আমি😱
জল্লাদের বংশ মানে উনি থুক্কু😊 শুভ্র দাড়িয়ে আছে আমার সামনে বর বেশে।
কিন্তু উনি এখানে কি করে???অভি কোথায়???
আাাপনিিিিিিিিিি,,আপনিিি এখানে কি করছেন??? (আমি)
—-তুমিিিিিিি,তুমি কি করছো এখানে??রাত্রি কই??
—আমি এখানে মানে???এটা আমার বরের বাড়ি।কিন্তু তার আগে আপনি বলুন,এখানে কি করছেন??
—এই মেয়ে মাথা ঠিক আছে তোমার??এটা আমার বাড়ি😎
–কিহহহহ???😱তাইলে আমার বর কই??আপনি তাকে গুম করে দিছেন মনে হয়😭😭😭😭এ্যাাাাাাাাাাাা ভ্যাাাাাাাাাএএএএএএএহহহহ😭😭😭😭
দুজনের চিৎকার চেঁচামেচি শুনে রুমের মধ্যে সবাই জোড়ো হয়ে গেছে।
—কি রে শুভ্র কি হয়েছে?চেঁচামেচি কিসের??কি হয়েছে??(শুভ্রের মা)
—কি হয়নি তাই বলো?রাত্রি কোথায়??আর ও এখানে কি করছে??ওর তো আজ শশুরবাড়িতে থাকার কথা।
—রাত্রি তো রাত্রির শশুড় বাড়িতে চলে গেছে আর ঋতু ও ঋতুর শশুড় বাড়িতে😊
—কি বলছো মা তুমি এসব??কিছুই তো বুঝতেছি না
চলবে