Gangster_Husband #Part_9,10

#Gangster_Husband
#Part_9,10
#writer_Fariha_Jannat_Oriddhi
09
,
আউচচচচচচচ বলে বিন্দু আর্তনাদ করে উঠলো,,,,
,
বর্ণ বিন্দুর হাত খুব শক্ত করে ধরে এক ঝটকা দিয়ে ওর দিয়ে ঘুরিয়ে নিলো,,,,
বিন্দু তাল সামলাতে না পেরে পরতে নিলে বর্ণ ধরে ফেলে এবং বলতে থাকে,,,,
–কোথায় এভাবে কোথায় যাচ্ছো,,,,?
বিন্দু কথার মাঝে বলে দেয়,,, কেন পালিয়ে বলেই বিন্দু মুখে হাত দেয়,,,,
বর্ণ মুখ শক্ত করে চোখে রাগী ভাব নিয়ে বলে আবার বলো কোথায় যাচ্ছো,,,
বিন্দু বর্ণের চোখের দিকে তাকিয়ে আৎকিয়ে উঠে কারণ বর্ণের চোখ মুখ রাগে একদম লালচে গেছে যেকোন সময় বিন্দুর উপর দিয়ে বর্ণ নামের ঝড় যেতে পারে।বিন্দু নিজেই নিজেকে গালি দিচ্ছে ভুল করে সত্য কথা বলে ফেলে নিজের জন্য কতোটা বিপদ টেনে এনেছে তা ও ভাল করেই বুঝতে পারছে,,,,
,
বর্ণ ওর হাতটা শক্ত করে ধরে চিল্লিয়ে আবার বললো,, কি হলো বলো,,,
,
বিন্দু চোখ অফ করে কাপতে কাপতে বলতে থাকে ককক,,, ক, থা, ওওও যা চ চ্ছি না তত,,
,
কি বলছিলাম তোমায় আমি ,এখানে থেকে পালানোর চেষ্টা করা ত দূরের কথা ভুলেও মাথায় আনবে না কজ আমি তোমার জিবনটা নরকে পরিণিত করবো,,, তবুও তুমি পালিয়ে যাচ্ছো,,, আবার আমায় মিথ্যা কথা বলছো,,,
তোমার সাহস ত কম না,,, এর শাস্তি তোমায় পেতেই হবে বলে বিন্দুর হাত ধরে টানতে টানতে বাগানের পূর্ব দিকে হাটা শুরু করে
,
বিন্দু ভয় পেয়ে অনেক কাকুতিমিনতি করতে থাকে
বলতে থাকে
-আমার ভুল হয়েছে প্লীজ আমায় ছেড়ে দিন,,, আমি আর কখনো পালিয়ে যাবো না,, আমার কথা শুনুন,কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন আমায়
এদিকে ত বাড়ি না,, তাহলে এদিকে নিয়ে যাচ্ছেন কেন,,, কাঁদতে কাঁদতে
,
চুপ একদম চুপ কোন কোথা না,,, দোষ করছো আবার ন্যাকা কান্না কাদছো,,,,
বলে বর্ণ বিন্দুকে বাগানের পূর্ব দিকে পুরোনো একটা ঘরে নিয়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়,,,, বলতে থাকে
-এখানেই থাকবে আজকে সারারাত এটা তোমার শাস্তি,,,
,
বিন্দুকে কোন কথা বলার সুযোগ না দিয়েই বাহিরে থেকে দরজা ঠাস করে লাগিয়ে দিয়ে চলে যায়,,,,
,
এদিকে বর্ষা ওর ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলে এসে দেখে ওর দা বিন্দুকে হাত ধরে টানতে টানতে নিয়ে যাচ্ছে,,, বর্ষা ওদের Follow করে
,
বর্ণ বাসার ভিতরে চলে যায়
বর্ষার বুজতে বাকি রইল না যে বর্ণের এটা নতুন শাস্তি বিন্দুর জন্য,,,
ও তাড়াতাড়ি চলে গেলো মনিমার কাছে কিন্তু কপাল খারাপ হলে যা হয়,,, বাসায় মনিমা ছিলো না,, মনিমা গ্রামের বাড়ি গিয়েছে,,মনিমার বল্যকালের সখী অসুস্থ,,,,,
বর্ষা এখন কি করবে ভেবে পাচ্ছে না,,, ওর দা ত বাহিরে থেকে লক করেছে,,, আর ও ওর দা কে ভালো করেই চিনে,,, একমাত্র মনিমার কথা ছাড়া কারো কথায় ও শুনে না,,,
,
বর্ণ রুমে এসে ফ্রেশ হয়,,, এর মধ্যে ফোন আসে,,, কোথাও যেতে হবে ওর,,, ফ্যাক্টরি তে কি জানি হয়ে,,,
তাড়াতাড়ি চলে যায়,,,,
,
এদিকে বর্ষা মনিমাকে ফোন করছে বাট বার বার ইই ফোন অফ পাচ্ছে,,, গ্রামে এই এক সমস্যা দরকারের সময় ফোনে পাওয়া যায় না কাউকে,,,মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লো বর্ষা,,,,
,
এদিকে বিন্দুর এই অন্ধকার ঘরে একা ভয় করছে,,, ও প্রচুর কাঁদছে
ওর সাথে কি হচ্ছে কেন হচ্ছে কিছুই বুঝতে পারছে না,, কেন এমন হচ্ছে,,, কোন পাপের শাস্তি ও পাচ্ছে,,, ও ত এই টুকনি একটা মেয়ে বয়স কতোই হবে সতের,,,আঠারো ত হয় নি,,, সবে ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার তার মধ্যেই ওর জীবনে কাল হয়ে এলো বর্ণ নামের কেউ,,,
বাবার আদরের প্রিন্সেস এর আজ এই অবস্থা,,, অন্ধকারে মেয়ের ভয় করে বলে পুরো জান্নাত মঞ্জিল এ লাইট অন করা থাকে আর আজকে সেই মেয়েকে কি না ঐ gangster টা অন্ধকার একটা রুমে পোকা মাকড় এর সাথে রেখে দিয়েছে,,,,
বিন্দু কাঁদছে আর এসব ভাবছে,,, এক পর্যায়ে দেখে একটা তেলাপোকা ওর দিকে এগিয়ে আসছে,,, বিন্দুর ছোট থেকে তেলাপোকা ভয় করে সাপ দেখেও ওর এতটা ভয় করে না যতোটা তেলাপোকা দেখে ভয় করে,,, বিন্দু বিকট একটা চিৎকার দিয়ে সেন্সলেস হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পরে,,,,
,
বর্ষা বর্ণকে না দেখতে পেরে চলে যায় বাগানের পূর্ব দিকের ঘরে,,,যেয়ে বার বার বৌমনি বৌমনি বলে ডাকতে থাকে বাট কোন সাড়া পায় না,,, কপালে চিন্তার ছাপ মেয়েটার কিছু হলো না ত,,,
,
মনিমার ফোন ও অফ,,, এখন কি করি,,, না এভাবে হাত গুটিয়ে থাকলে চলবে না,,, আমি বরং গ্রামেই যেয়ে মনিমা কে নিয়ে আসি,,,
-ড্রাইভার চাচা গাড়ি বের করেন,,,
-কিন্তু মামনি এতো রাতে কোথায় যাবেন,,,
-জামাল পুর,,,
-এতো রাতে গ্রামের কেন মামনি,,, আর যেতেও ত লাগবে ঘন্টা পাঁচেক,,,
-চাচা ওতো সময় নেই আমাই যেতেই হবে
তুমি গাড়ি বের করো আমি আসছি
নয়তো অনেক দেরী হয়ে যাবে আর বিপদ ও
-আচ্ছা মামনি আহেন,,,
,
বর্ষা বেড় হলো গ্রামের উদ্দেশ্য,,,,
,
বর্ণ রাত 2 টার দিকে বাসায় এলো,,, এসে ফ্রেশ হয়ে ঘুমিছে,,, ওর খেয়াল নেই যে ছোট্ট একটা মেয়েকে অন্ধকার রুমে রেখে এসেছে,,,
,
নির্জুম রাত,,, চারদিকে সব স্তব্ধ কোথাও সাড়া নেই,,, কেউ বুক ভরা আশা নিয়ে বসে আছে,, কেউ বা প্রিয় মানুষ কে নিয়ে সুখের সাগরে ডুব দিয়েছে,,,
কেউ মেতেছে প্রতিশধের নেশায় যার নেশায় অন্যের জীবন কেড়ে নিতেও দ্বিধা করছে না,,,,,,
আর কেউবা কারো প্রতিশধের নেশায় বলি হচ্ছে,,, যা বিন্দুর সাথে ঘটছে,,, বাঁচবে কি বিন্দু,,,,,,
,
সকাল বেলা,,,,,
,
বর্ণ ঘুম থেকে উঠে বিন্দু বলে ডাকে বাট সাড়া না পেয়ে নিচে নামে,,, কালকের কথা মনে পড়ে যায়,,, ও দৌড় দেয় বাগানের দিকে,,, রুমের দরজা খুলে যা দেখলো তার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলো না,,,
,
দেখলো যে,,,,,
,
,
,
চলবে,,,,,

#Gangster_Husband
#Part_10
#Writer_Fariha_Jannat_Oriddhi
বিন্দু বেডে অচেতন অবস্থায় শুয়ে আছে,, এক হাতে স্যালাইন ও অন্য হাতে ব্লাড পুশ করা,,,, চেহারা ফ্যাকাসে হয়ে গেছে,,, কোন সেন্স নেই,, পাশে ডক্টর সব কিছু চেকআপ করছে আর বর্ণ বিন্দুর মাথার পাশে বসে অনুসচনায় ভুগছে,,,,কারণ আজকে বিন্দুর এ অবস্থার জন্য দায়ি শুধু বর্ণ,,,
সে প্রতিশধের নেশায় পাগল হয়ে গেছে,,,
হিংস্র পশুর মতো ব্যবহার করছে তিন দিন যাবৎ
যার ফলে বিন্দুর মতো নিষ্পাপ একটা মেয়ে আজকে জীবন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছে,,,,,
[আপনারা হয়তো কিছু বুজতে পারছেন না, তাহলে শুনুন বর্ণ যখন বিন্দুর কথা মনে পড়ে তখন ও দৌড় দিয়ে বাগানের পূর্ব দিকের ঘর টায় যায় যেখানে বিন্দুকে সারা রাত আটকিয়ে রেখেছিলো,,, তালা খুলে ভিতরে গিয়ে বর্ণের চোখ কপালে উঠে যায় ফ্লোরে রক্ত দেখে,,,নিছে বিন্দু সেন্সলেস হয়ে পড়ে আছে,, আর হাত দিয়ে ব্লাড বের হচ্ছে ওর,, যার জন্য ফ্লোরে রক্তের বন্যা বয়ে যাচ্ছে,,,,,বর্ণ বিন্দুকে ঐ অবস্থা থেকে তুলে তার রুমে নিয়ে আসে,,, এবং তাদের ক্লিনিকের ডক্টরের কাছে ফোন করে,,, ডাক্তারী যতো সামগ্রী আছে সব নিয়ে আসতে বলে,,, সব মিলিয়ে ছোটখাটো একটা হসপিটাল দেয় চৌধুরী নিবাসে,,, কজ বিন্দুকে এই অবস্থায় হসপিটালে এডমিট করলে মিডিয়ার সামনে হেনস্তা হতে হবে,,, আর বিন্দুর অবস্থাও খুব খারাপ এর দিকে যাচ্ছে]
বিন্দু তখন তেলাপোকা দেখে ভয় পেয়ে যায় আর তার শরীর প্রচন্ড উইক ছিলো যার ফলে সে জ্ঞান হাড়িয়ে ফেলে,, মাটিতে লুটিয়ে পড়ার আগে তার হাত যায় তার পাশে রাখা টেবিলের গ্লাসের উপর যা ভেঙে তার হাতে ঢুকে যায় এবং প্রচুর রক্ত ক্ষরণ হয়,,, তারপরে তার জ্ঞান ফিরে নি]
,
বর্তমানে,,,,,,,,
ডক্টর বিন্দু হাত ড্যাসিন করে বেন্ডেজ করে দেয়,,, আর শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে রক্ত ক্ষরণের জন্য,,, অনেক রক্ত দিতে হচ্ছে,,, একটা ইনজেকশন পুষ করেছে,,,
ডক্টর বর্ণকে বললো,,,,,
-মি. চৌধুরী রোগীর এ অবস্থা কিভাবে হলো,,,
বর্ণ ফেলফেল করে তাকিয়ে আছে ডক্টরের দিকে,, তার কাছে কোন উত্তর নেই
কি বা উত্তর দিবে ও ত মেতে ছিলো প্রতিশধের নেশার
যার ফল স্বরূপ বিন্দুর এই অবস্থা
একটা অন্যায়ের প্রতিশোধ নিতে যেয়ে আর একটা অন্যায় করছে ও নিষ্পাপ ফুলের মতো ছোট্ট মেয়েটার সাথে,,,
ডাক্টারে কথায় বর্ণের ঘোর কেটে গেলো,,,
ডক্টর বললো পেশেন্ট এখন পুরোপুরি বিপদ মুক্ত না,,, 24 ঘন্ট না যাওয়া অবধি কিছু বলা যাবে না,,, আর একটু দেরী হলে বাঁচানো যেতো না,,, ঠিক সময়ে ফোন করেছেন আপনি, মি চৌধুরী,,,
বর্ণ অসহায় ভাবে বললো ডক্টর ও বাঁচবে ত,,,
-সব আল্লাহর ইচ্ছা,, উনাকে ডাকুন,,, আর হসপিটালে এডমিট করালে ভালো হতো
-ডক্টর যতো টাকা লাগে আমি দিবো আপনি সব কিছু এই বাড়িতে করুন,,,
-ঠিক আছে,,, আমি কিছুক্ষণ পর এসে দেখে যাবো আর দুজন নার্স পাঠিয়ে দিচ্ছি,,,
-ধন্যবাদ ডক্টর
-এটা আমার কর্তব্য,,,
ডক্টর চলে গেলো,,, বর্ণ বিন্দুর হাত ধরে ফ্লোরে বসে পরে চিৎকার করতে থাকে
কেন এমন হলো আমার সাথে
কেন আমি সব কাছের মানুষদের হাড়িয়ে ফেলি,,,আমি তোমায় এভাবে কষ্ট দিতে চাই নি বিন্দু বিশ্বাস করো,,, আমি ত চেয়েছি তোমার বাবার অন্যায় এর প্রতিশোধ নিতে,,,,,আমি জানি না তুমি আমায় ক্ষমা করবে কি না,,,
কিন্তু আমি বেলাল জামানকে ছাড়বো না,, কিছুতেই না,,, ওর শাস্তি ওকে পেতেই হবে,,,
,
বর্ণ কথা গুলো বিন্দুর হাত ধরে ফ্লোরে বসে চিৎকার করে বলছে আর কাঁদছে,,,,
,
এরমধ্যে মনিমা আর বর্ষা চিন্তিত হয়ে রুমে ঢুকে
বর্ণ ওদের দেখে ঘাবড়ে যায়,,
-মনিমা তোমরা,,,তোমার ত এক সপ্তাহ পর আসার কথা ছিলো তবে আজকে কেন,,,
মনিমা আর বর্ষার চোখ পরে বেডে পড়ে থাকা বিন্দুর দিকে,,, বিন্দুকে দেখেয় বুঝা যাচ্ছে সারারাত মেয়েটা কি অবস্থায় ছিলো,,,
,
বর্ণ কিছু বলতে যাবে তার আগেই মনিমা গায়ের জোরে বর্ণকে ঠাসসসস করে থাপ্পড় দেয়,,, বর্ণ গাল ধরে দাঁড়িয়ে আছে মাথা নিচু করে,,, বর্ষা ও ঘাবড়িয়ে যায়,,, কারণ ওদের মনিমা কখনো ওদের গায়ে হাত দেয় নি
বাবা মার অভাব বুঝতে দেয় নি,, আর আজকে কি না দার গায়ে হাত তুলেছে,, তবে এটা হবার ইইই ছিলো,,
দা যা করছে মোটেও ঠিক করে নি,,,
,
মনিমা বর্ণের কাছে যেয়ে বলতে শুরু করে
অনেক হয়েছে আর না
কি পেয়েছিস তুই নিজেকে,,
হিংস্র জানোয়ার এর মতো কাজ করছিস,,, ছোট্ট একটা মেয়েকে এভাবে শাস্তি দিতে তোর বিবেকে বাধছে না
আমি ভেবেছিলাম মেয়েটা তোকে তার ভালোবাসা দিয়ে তোর ভিতরে প্রতিশধের আগুন নিভিয়ে দিবে কিন্তু এখন দেখছি তুই মেয়েটার জীবনের আলো নিভিয়ে দিচ্ছিস,,,,
কিন্তু আমি তা হতে দিবো না,,,,
তুই মেয়েটাকে এখানে থাকলে মেরে ফেলবি ও সুস্থ হয়ে গেলে আমি ওকে ওর বাসাই দিয়ে আসবো
ওর বাবা আর তোর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।
তোরা দুজন ইই খুননননননি,,,,
আগে যদি জানতাম তুই বড় হয়ে প্রতিশধের নেশায় এভাবে তোর থেকে এগারো বছরের ছোট মেয়ের উপর এভাবে অত্যাচার করবি তাহলে তোকে আমি তোর বাবা মা ও পরিবারের সাথেই মাটি চাপা দিয়ে আসতাম,,,,
,
বর্ণ এতোক্ষণ সব দাড়িয়ে দাড়িয়ে শুনছিলো,,, ওর মধ্যে অনুসচনা হচ্ছে,,, ওর মনিমা কে কখনো এরূপে দেখে নি,,,, আজ নতুন দেখছে,, কিন্তু শেষের কথা শুনে বর্ণ আর নিজেকে আটকিয়ে রাখতে পারে নি হনহন করে রুম থেকে বের হয়ে গাড়ি নিয়ে বেড়িয়ে যায়,,,
কোথায় যাবে জানে না তবে ওর কোন সেন্স নেই,,, গাড়ি চলছে ফুল স্পীড এ
,
মনিমা রাগের মাথায় এতোগুলো কথা বলে ফেললো বুজতে পারে নি যখন বুজলো তখন বর্ণ চলে গেছে,,,
মনিমা কি করবে বুজতে পারছে না একদিকে রাগী জেদি বর্ণ আর অন্যদিকে সরল সোজা মিষ্টি মেয়ে বিন্দু,,,,,
মনিমা কি পারবে দুই পরিবারে প্রতিশোধ এর আচ থেকে বর্ণ আর বিন্দুকে রক্ষা করে ওদের স্বাভাবিক জীবন ফিরে দিতে,,,,
পারবে কি সব প্রতিশধের নেশা এখানেই শেষ করতে,,,
মনিমা তো আর কাউকে হাড়াতে চায় না,,, এটুকু জীবনে সে অনেক কিছু হারিয়েছে,,,,,
,
,
,
চলবে,,,,,,

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here