#পূর্নিমার_চাঁদ_জানে_তুমি_আমার
#লেখনীতে:মাইশা চৌধুরী
Part:12&Last Part
পরেরদিন,,
রেডি হয়ে বেরিয়ে পরেছি অর্পি আপুর কলেজের উদ্দেশ্যে।আপু কলেজ থেকে সোজা নিয়ে যাবে আদ্রিয়ানদের বাসায়।
কলেজের বাহিরে দাড়িয়ে আপুর জন্য ওয়েট করতেই আপু এলো।
“সরি মিথি ক্লাস শেষে নোটস নিতে দেরি হয়ে গেছে।”
“সমস্যা নেই আপু। ”
“হুম দাড়া আন্টিকে কল করি একবার। দেখি আদ্রিয়ান ভাইয়া বাসায় আছে কি না।”
“ওকে।”
অর্পি আপু আন্টিকে কল করলো। আন্টি বলল আদ্রিয়ান উনি অফিসে আছে।
“মিথি এখন কি করবি?অফিসে যাবি?”
ভাবতে লাগলাম কি করা যায়।পরে সিদ্ধান্ত নিলাম অফিসেই যাবো।
“আপু অফিসেই যাবো। ”
“ঠিক আছে। আমি একটা ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করবো।তোকে অফিসে নামিয়ে দিবো তুই দেখা করে নিস
আমি আসার সময় তোকে নিয়ে আসবো।”
তারপর অর্পি আপু আমাকে অফিসের সামনে নামিয়ে দিলো। বলল ৩০ মিনিট পর আসবে।
আমি ভিতরে এলাম।রিসেপশনিস্টকে জিজ্ঞেস করলাম,,
“আদ্রিয়ান চৌধুরীর রুমটা কোনদিকে?”
“3rd floor এর ফাস্ট রুমটাই স্যারের।”
“ওকে।”
আমি ৩ তলায় চলে এলাম।
রুমের সামনে দাড়িয়ে আছি।রুমের সামনে বড় করে লেখা CEO Mr.Adriyan Chowdhury.
আমি নক করলাম।কোনো রেসপন্স নেই।আবার নক করলাম ভিতর থেকে আওয়াজ এলো,,
“কাম ইন।”
আমি ভিতরে গেলাম। ওইদিক মুখ ঘুরে বসে আছেন উনি।আমি একটা কাশি দিলাম।কিভাবে কি বলবো বুঝতে পারছিনা।কেনো এলাম সেটাও তো জানিনা।কাশি দেওয়ার পর পরই উনি ঘুরলেন।
“ওয়েলকাম সারা।আমি জানতাম তুমি আসবে।”
“কিভাবে?”
“সেটা পরে বলছি।আগে বলো কি খাবে?”
“খেতে আসিনি।”
“আহা রাগ করছো কেনো।ওকে বসো।”
আমি বসলাম।
“বলো কি জন্য এসেছো?”
“না মানে আমি। ”
“কারন পাচ্ছো না?”
“আপনি আসার পর আমার সাথে আর যোগাযোগ করলেন না কেনো?”
উনি হাসলেন।
“হাসির কি বলেছি?”
“আমার শুন্যতা কি তোমাকে হ্রাস করেছে?”
ওনার কথায় চুপ হয়ে গেললাম।
“ভালোবাসো নাকি সারা?”
“কি বলছেন কি?”
“ভুল বলিনি।নাহলে তুমি এভাবে ছুটে আসতে না।”
“এসব রাখুন। আসার পর একবারো যোগাযোগ করেন নি কেনো ম/রে গেছি নাকি বেঁচে আছি।”
“ম/র/বা কেন?”
“মানে কি? আমি আপনাকে কি বলি আর আপনি কি বলেন?”
“ফান করছিলাম।বলো কি হয়েছে।”
“বললাম তো।”
“হুম তো ম্যাডামের এই জন্য রাগ হয়েছে যে আমি কেনো এই ক’দিনে একবারো খোজ নেইনি। তুমি কি আমাকে মিস করেছো? ”
“ভিষন।”
“তাহলে কি ধরে নিবো তুমি আমায় ভালোবাসো?”
আমি তাকিয়ে আছি।
উনি উঠে এসে আমার সামনে বসলেন।
“আমি তোমাকে ফিল করাতে চেয়েছিলাম।তুমি আমাকে ভালেবাসো।আর এটাও দেখতে চেয়েছিলাম আমার শুন্যতা কতটা হ্রাস করে তোমায়।”
আমি ওনার দিকে তাকিয়েই আছি।
“সারা অনেক হয়েছে আজ তোমাকে কিছু কথা বলতে চাই।চলো আমার সাথে।”
উনি আমার হাত ধরে নিয়ে যেতে লাগলেন।আকাশে মেঘ করেছে।উনি গাড়িতে বসিয়ে নিজেও বসলেন।কোথায় যাচ্ছি জিজ্ঞেস করলে বললেন,,
“আমার উপর বিশ্বাস আছে তো নাকি।”
ব্যাস আমি চুপ।ধ্যাত এভাবে চুপ করে বসে থাকা যায়। উনাকে বললাম।
“গান দিন তো একটা।বাহিরের ওয়েদারটা যা হয়েছে মন চাচ্ছে গিয়ে বৃষ্টি বিলাস করি।”
উনি হাসলেন।তারপর গান দিলেন,,
“Keya tujhe abb”
“Iye dil batay ”
এই গানটা।কেমন একটা লাগলো গানটা শুনে।অন্য মুহুর্তে হলে হয়তো ভালো লাগতো না কিন্তু এই মুহূর্তের জন্য একটা বেস্ট মনে হচ্ছে।উনার দিকে তাকালাম।উনি সামনের দিকে তাকিয়ে ড্রাইভ করছেন।
বেশ কিছুক্ষণ পর স্টেশন এসে থামলেন।আমি কিছু বলার আগেই গাড়ি থেকে নেমে গেলেন।আমিও নামলাম।
তারপর বললেন,,
“আজ থেকে বেশ কয়েকমাস আগে আমি এখানে এসে দাড়িয়েছিলাম।একটা ফ্রেন্ড আসার কথা ছিলো ওকে রিসিভ করতে।ও আসছে না বলে আমি ভিতরে যাই।”
বলে উনি ভিতরে গেলেন।বৃষ্টি হওয়ার জন্য স্টেশন পুরো খালি।আমি উনার পিছে পিছে গেলাম।
উনি আবারো বলা শুরু করলেন হাটতে হাটতে।,,
“ওইদিন আমার ফ্রেন্ডের ট্রেইনটা লেট ছিলো ২ঘন্টা যা আমি জানতাম না।আমি এসে ওয়েট করছিলাম।ও আসছে না দেখে ভিতরে এলাম।তখনই দেখলাম একটা মেয়ে লাগেজ নিয়ে হেটে হেটে আসছে।সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিলো তাই ও কাকে যেনো কল করে বলছিলো একটা টেক্সি বুক করে দিতে।
মেয়েটা এখানে দাড়িয়েই ওয়েট করছিলো কারোর জন্য।বাহিরের পূর্নিমার চাঁদের আলো ওর মুখে পড়ছিলো অপরুপ সুন্দর লাগছিলো।আমার মনে হচ্ছিলো আমার সামনে কোনো এক অপ্সরী নেমে এসেছে।তাকিয়েই ছিলাম।ওইদিন ওই সময় মনে হয়েছিলো সব কিছু আটকে যাক আমি ওকেই দেখতে থাকি।কিন্তু তা আর হলো না।কিছুক্ষণ পর ওর কাজিন এলো ওকে নিয়ে গেলো।
ওইদিনের পর আমি বুঝলাম প্রথম দেখাতেও ভালেবাসা হয়।আর আমি ওকে ভালেবাসি।”
আমি শুনছিলাম উনার কথা।থামতেই আমি প্রশ্ন করলাম “তারপর?”
“তারপর ওই মেয়ের নাম পর্যন্ত জানতাম না তাই খোঁজ ও করতে পারছিাম না।কিন্তু আমার মনে ওর দখল করা শেষ ততদিনে।ছটফট করতাম প্রতি মুহুর্তে ওকে দেখার জন্য।আর তাই আবার ওই স্টেশনে গেলাম।কিন্তু লাভ হলো না ওকে পেলাম না।”
“তারপর কি হলো?”
“তারপর হঠাৎ একদিন একটা ছেলের সাথে পরিচয়।বিজনেস পার্টনার হিসেবে জয়েন করে আমার সাথে।
ওর বাসায় যাই একটা কাজে সেদিন দেখি গোসল করে ভিজা চুলে টাওয়াল শুকাতে দিচ্ছে সেই মেয়েটি।আবারো থমকে গেলাম আমি।মনে হলো ছুটে ওর সামনে গিয়ে বলি আমি ভালেবাসি। কিন্তু পারিনি কারন আমার মনে ওর জন্য আকাশ সমান ভালেবাসা থাকলেও ও আমাকে চিনেও না।তাই দমে গেলাম।তারপর বিভিন্ন বাহানা খুজতাম ওই বাসায় যাওয়ার।ওকে দেখতাম কিন্তু ওকে বুঝতে দিতাম না।”
“পরে ওকে বললেন কিভাবে?”
“এখনো বলিনি?”
“কেনো বলে দিন।”
“কিভাবে বলতাম ও ভাবতো ও অন্য কাউকে ভালেবাসে।কিন্তু ওটা ওর ভালো লাগা ছিলো।ভালোবাসা এমন হয় যে তার পাশে তো দূর তার ত্রিসিমানায় কাউকে সহ্য করা যায়না।আর ও যাকে ভালোবাসতো সে অন্য কারোর সাথে রুম ডেট ও করতো।ও দেখেছেও।কিন্তু ওর তেমন খারাপ লাগেনি।আমি ওকে তাই অন্য ভাবে আমার ভালোবাসা বুঝানোর চেষ্টা করতাম।ভুত সেজে।ওই ভুত টা।মানে হলো অন্ধকারে ওর সামনে যেতাম ওর ভালোর কিছু বলতাম।কিম্তু ও বুঝতোই না।উল্টো আমাকে তারিয়ে দিত।তাই চিন্তা করলাম দূরে চলে যাবো।গেলামও কিন্তু ও ওর বাচ্চামো ভালোলাগাকে ভালো বাসা ভাবার জন্য এক বড় বিপদে পড়ে যায়।আমি দূরে থাকলেও সব সময় ওর খোঁজ রাখতাম।তাই ওর কাছে ছুটে আসি।ওকে ভুত হয়েই বুঝিয়ে যাই।কিন্তু ও বুঝেনা।রাগ করে ওইদিন চলে আসি।
পরেরদিন ও ওই বিপদে পড়ে আমি গিয়ে সেভ করি কিন্তু এসব ও বুঝতেই পারেনা।কারন ওকে হাই পাওয়ারের ড্রা//গ দেওয়া হয়েছিলো। ওকে আমার কাছে নিয়ে যাই। বুঝাই ওকে আমি ভালোবাসি।জানিনা কতটা বুঝাতে পেরেছি।তবে এটা বলবো আজ আমি ওই মেয়েটা আর কেউ নয় সারা তুমি নিজে।আমি ভালোবাসি তোমায়।ওই #পূর্নিমার_চাঁদ_জানে তুমি আমার।তুমি কি আমাকে ভালোবাসবে?গুছিয়ে নিবে এই এলোমেলো ছেলেটাকে?”
বৃষ্টিতে ভিজে যাচ্ছে দুজনে।আজ হয়ত বৃষ্টি থামবে না এই চুক্তি করে এসেছে।তাই এখনো একটুও কমেনি।
অবাক হয়ে তাকিয়ে আছি আমি।একটা মানুষ কতোটা ভালোবাসলে এভাবে অপেক্ষা করতে পারে। আমি ভালোবাসি না যেনেও আমাকে এভাবে আগলে রাখতে পারে।এমন কাউকেই তো আমি চেয়েছিলাম।
আমি উনাকে জড়িয়ে ধরলাম।
উনিও ধরলেন।বললেন,,
“আই লাভ ইউ সো মাচ সারা।”
“Love You too Adriyan.”
________________________________________
কয়েক মাস পর,,
আজ সারা আর আদ্রিয়ানের বিয়ে।ওইদিনের পর আদ্রিয়ান ওর আব্বু আম্মুকে বলে সারার কথা।তারা মেনে নেয়।তারা সারার বাবা মার কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়।তারাও ভালো ছেলে ভালো ফ্যামিলি দেখে রাজি হয়ে যায়।।রেহান ওই কাজ করেছে এটাও জেনে গেছে সারার বাবা মা তাই ওদের সাথে সম্পর্ক নাই এখন ওদের তেমন।অর্পি,তাহিন এদের সাথে মাঝে মাঝে সারার কথা হয়।
সারা আর আদ্রিয়ানের বিয়ে হয়ে গেছে।ওদের দুজনকে একসাথে বসিয়ে রাখা হয়েছে সবাই কথা বলছে।সেলফি তুলছে।
সারা মন খারাপ করে বসে আছে।
এটা দেখে আদ্রাফ বলে,,
“আমার আপুটার মন খারাপ কেনো?”
“না ভাইয়া এমনি।”
“না না এমনি বললে তো হবে না।বলো কি হয়েছে।আদ্রিয়ান কিছু বলেছে নাকি?”
“তোর কোনো মনে হলো আমি কিছু বলবো?আমার একটাই বউ ওকে কেনো কিছু বলতে যাবো। ওর
অন্য কারনে মন খারাপ।”
“কি কারন বল।”
“সামনে দেখ।”
আদ্রাফ সামনে তাকিয়ে দেখলো তাহিন,অর্পি ওরা আসছে।
সারা ওদের দেখে খুশিতে দাড়িয়ে গেলো।গিয়ে জরিয়ে ধরল।
“আপু তুমি এসেছো।”
“হুম তোর বিয়ে আর আমরা আসবো না তা হয় নাকি।”
“ফুপি আঙ্কেল কই?”
“আব্বু বাহিরে মামার সাথে কথা বলছে।আম্মু ভাইয়ার শোকে এখন পাগল প্রায় আসেনি।”
“কিন্তু তোরা আাসবি বলিস নি কেন?”
“আমরাও জানতাম না আসবো। সকালে আব্বু বলল রেডি হয়ে নিতে মামা কল করেছিলো ডেকেছে।”
“আব্বু ডাকছে!”
“হুম।”
তখন তাহিন বলে,,
“তোরা এসব বাদ দে আয় পিক তুমি।এমনিও তোদের ময়দা মেখে ভুত লাগছে।”
খুনসুটি শুরু হলো ওদের।
আদ্রাফ আদ্রিয়ানকে বলল,,
“এটা কিভাবে করলি?আঙ্কেল মানে সারার বাবা তো উনার বোনের উপর রেগে ছিলো তাহলে?”
“বোনের উপর রেগে ছিলো ভাগিনা ভাগ্নির উপর নয় আর না নিজের বোন জামাইয়ের উপর।আমি বললাম ভুল করলে রেহান আর ওর মা করেছে এরা তো কিছু করেনি।বরং আরও সারাকে অনেক ভালোবেসেছে।ব্যাস আঙ্কেল মানে আমার শশুর বাবা ডেকে নিলো ওদের। দেখ সবাই এখন খুশি।”
“তুই পারিস ও আদ্রিয়ান।”
মজা হৈ-হুল্লোড় করে বিয়ে কেটে গেলো।বিদায়ের সময় সবার মন খারাপ হয়ে গেলো।তবুও সবাই হাসি মুখেই সারাকে বিদায় দিলো।
_______________________________________
বাসর রুমে বসে আছে সারা।আদ্রিয়ানের আসার নাম নেই।সারার প্রায় ঘুম ঘুম ভাব চলে এসেছে।আদ্রিয়ানের আম্মু অনেক আদর করেন সারাকে।সারা তো ভিষন খুশি মায়ের মতো শাশুড়ী পেয়ে।
বেশ কিছুক্ষণ পর আদ্রিয়ান এলো।
এসে দেখে সারা ঘুমে ঢুলছে।ও হাসলো।হেসে দরজা লাগিয়ে দিলো।দরজা লাগানোর শব্দে সারার ঘুম ভাব চলে গেলো।ও উঠে আদ্রিয়ানকে সালাম করলো।আদ্রিয়ান ওকে বুকে জড়িয়ে নিলো।
“তোমাট যায়গা আমার বুকে। আজ থেকে এই বুকটা সম্পূর্ণ তোমার।কান্না পেলে বুক ভিজাবে।লজ্জা পেলে বুকে এসে মুখ লুকাবে।”
সারা লজ্জা পেলো।
আদ্রিয়ান বলল,,
“চলেন ম্যাডাম নামাজটা পরে নেই।”
“হুম।”
দুজনে নামাজ পরে নিলো।নামাজ পরে আদ্রিয়ান ব্যালকনিতে চলে গেলো। সারাও গেলো।
আদ্রিয়ান সারার পিছনে গিয়ে ওকে একটা পেন্ডেন্ট পড়িয়ে দিলো।সারা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল,,
“এটা তো ওই পেন্ডেন্টটার মতো যেটা নিধি আপু খুলে নিয়েছিলো।”
“হুম।তাই ও শাস্তিও পেয়েছিলো।”
“আপনি নিধি আপুকে শাস্তি দিয়েছিলেন?”
“হুম।আর আমাকে হেল্প করেছিলে তাহিন।ও সবটা জানতো।আর ওইদিন তোমরা বাহিরে যাওয়ার সময় পরের নেকলেসটাও আমিই দিয়েছিলাম।যা তাহিন তোমাকে দেয়।তোমার আসে পাশের সব খবরই আমি রাখতাম।”
সারা হা করে শুনছে।
“একটা মানুষ কতোটা ভালেবাসতে পারে সেটা আপনাকে না দেখলে সত্যি জানতাম না।”
“এখনও সারাজীবন বাকি আছে তোমায় ভালোবাসার জন্য ওয়াইফি।”
“ধ্যাত।”
সারা আদ্রিয়ানের বুকে মুখ লুকালো।আদ্রিয়ান হেসে সারাকে কোলে তুলে নিলো।
শুরু করবে নতুন জীবন নতুন ভাবে।যেখানে ভালেবাসায় পুর্ণ থাকবে সবটা।থাকবে না।কোনো অন্ধকার। আদ্রিয়ান তার সবটা ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখবে সারাকে।আর সারা এতোদিনে তার ভালেবাসার মানুষকে পেয়েছে।দোয়া করবেন ওদের জন্য।
সমাপ্ত।
(আশা করি গল্পটা আপনাদের ভালো লেগেছে।অনেক সাপোর্ট পেয়েছি।আবার কখনো বাধাও। তবুও বলবো এই গল্পের জার্নিটা বেশ সুন্দর ছিলো আমার জন্য।ছোট হলেও অনেক ভালেবাসা পেয়েছে গল্পটা আপনাদের। ধন্যবাদ আমার সকল রিডার্সদের।আপনাদের ভালেবাসা আর সাপোর্ট ছাড়া আমি এতোদূর আসতে পারতাম না।ভালো থাকবেন সকলে।)
নতুন গল্প পেতে নিচের গ্রুপের জয়েন হয়ে সাথে থাকুন 👇
https://facebook.com/groups/210394017248649/
Page :
https://www.facebook.com/skraju626