জ্বীন রহস্য (love story)❤Season 2,Part 7

জ্বীন রহস্য (love story)❤Season 2,Part 7
Writer Maishara Jahan

যতো সব ফালতু কথা, কে মানে এইসব৷

বলে চলে যায়,,,,,,

ফারহান রিমিকে বাসায় পৌঁছে দেয়, বাসায় কেও নেয়, বাবা মা বাহিরে গেছে আর রিমান নেয়, রিমিকে সোফায় বসায়।

রিমি,,,,,,,,, পানি

,,,,,, হুমম এখনি এনে দিচ্ছি।

ফারহান রিমির জন্য পানি এনে দেয়।

ফারহান,,,,,,,,, আংকেল আন্টি কোথায়

,,,,,,,, কাজে বাহিরে গেছে,বাসায় এখন কেও নেয়।

,,,,,,, তাহলে আমিও যাই।

,,,,,, এক মিনিট যাই মানে, আমার এই অবস্থায় রেখে তুমি আমাকে একা ফেলে চলে যাবে, বাসায় কেও নেয় যদি কিছু হয়ে যায় তখন।

,,,,,,,, ঠিক আছে চিন্তা করো না আমি আছি, রিমানের সাথে কথা হয়েছে কিছুখনের মধ্যেই চলে আসবে।

,,,,,,,,, হুমম,,,, বসো না এখানে, আমি কি খেয়ে ফেলবো নাকি।

,,,,,,,, তোমার কোনো বরসা নেয়।

,,,,,,,, কিহহহ

,,,,,,,, কিছু না,, বসছি।

,,,,,,,, আচ্ছা নিদিটা কে

,,,,,,,, আমরা কলেজে এক সাথে পরতাম।

,,,,,,,, এক সাথে ঠিক কেমন এক সাথে।

,,,,,,,, তুমি যেমন অন্য বন্ধুদের সাথে পরো ঠিক সেভাবে।

,,,,,,,,, অন্য কিছু নয় তো।

,,,,,,,, অন্য কিছু থাকলেও তোমার কি।

,,,,,,, আমার কি মানে,,

বলে ফারহানের কলার্র ধরে টান দেয়, রিমি সোফার শুয়া অবস্থায় ফারহান তার অনেক কাছে চলে যায়। এতটা কাছে দেখে মনে হবে এখনি কিস করবে।

এই সময় রিমান চলে আসে, এই অবস্থায় দুজনকে দেখে হা করে থাকে।

রিমান,,,,,,,, আমি কি কোনো মুভি দেখছি যেখানে হিরো ফারহান, নায়কা রিমি,, তাহলে ভিলেনকে।

এক্সকিউজ মি আপনারা কি করছেন।

দুজনে রিমানের দিকে তাকিয়ে লাফ দিয়ে উঠে যায়।

রিমান,,,,,,, আস্তে লাফ দে সোফাটা অনেক দামি ভেঙে যাবে,,,,,,, তা তোমরা কি করতাছিলা।

ফারহান,,,,,,,, তুই যেমন ভাবছিস তেমন কিছুই না। উল্টো পাল্টে কিছু ভাবিস না।

রিমান,,,,,,,,,,, তো কি ভাবমু দুজনে কাবাডি খেলছিলে এইটা ভাবমু। স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিলো কিস করতে চাইছিলি।

রিমি,,,,,,,,,,, ভাইয়া আমি নির্দোষ।

রিমান,,,,,,,,, ওমা আয়ছে দুধে দোয়া তুলসি পাতা,,, তুই না চাইলে কেও তোরে কিস করতে আসবো আর তুই চুপচাপ বসে থাকবি এই কথাটাও আবার আমার মানতে হয়বো।

ফারহান,,,,,,, আরে না আমি ওরে কিস কেনো করবো।

রিমি,,,,,,, কেনো করবা মানে আমি তোমার জিএফ তাই করবা৷

ফারহান,,,,,,,,,, কিহহহহ

রিমান,,,,,, ওমাআআ তোমার আবার জিএফ।

ফারহান,,,,,,,, আরে না৷

রিমি,,,,,,, আরে হ,,, ফাস্ট টাইম আমাকে কিস করছিলা মনে নায়, এবার ও হয়তো কিন্তু,,,

রিমান,,,,,,, কিন্তু আমি এসে পাপ করে ফেলেছি তাই তো।

রিমি,,,,,, হুমমম

রিমান,,,,,,,, চুপ থাক,,, ফারহান তুই আমার বোনকে কিস করছোস।

ফারহান,,,,,, ভাই বিশ্বাস কর আমি তো ওকে সিপিআর দিছিলাম, আর আজ ও আমাকে টান দিছে।

ফারহান রিমানকে সব কিছু বলে,,

রিমি,,,,,,,, ভাইয়া ও মিথ্যা বলছে ও আমার বিএফ ও আমাকে কিস করছে তাও আবার সবার সামনে, তুই কাকে বিশ্বাস করোস আমাকে না।

রিমান,,,,,,, অবশ্যইইই ফারহানকে করি।

রিমি,,,,,,, কিহহহ আমি তোর ছোট বোন।

রিমান,,,,,,, তাই তো জানি তুই কোন খেতের মুলা।

রিমি,,,,,,,, কোন খেতের। 😕😕

রিমান,,,,,, আমি যে খেতের। আর আমি ফারহান কেও জানি ও ওর বউকে ধরতে দশ বার ভাববে বিয়ের আগেতো সম্ভবই না।

ফারহান,,,,,, এই কথার মানে 😒😒

রিমান,,,,,, মানে যাই হোক, কথা হলো আমি তোর পক্ষে। রিমি তুই যা উপরে যা।

রিমি,,,,,,,, দেখিস তুই বউ পাবি না। ( রাগ দেখিয়ে চলে যায় )

রিমান,,,,,,,,, এইটা কি অভিশাপ, এমন অভিশাপ কেও নিজের ভাইকে দেয়, অভিশাপ ফিরত নে কইতাছি,,,

ফারহান,,,,,,, আরে ছারতো বিয়ে না করলে কি হয়বো।

,,,,,,, সেটাই তো বিয়ে না করলে কিছুই হয়তো না।

,,,,,,, চুপ,,, কাজের কথা শুন,,, কিছু জ্বীন রিমির উপর নজর রাখছে ।

,,,,,,,,, তুই কিভাবে জানলি।

,,,,,,, রিমি আমাকে বলছে৷

,,,,,,, রিমি তো নিজেই জানেনা যে ও জ্বীন, আর ও এটাও জানে না যে ও জ্বীনদের দেখতে পায় তাহলে,,,

,,,,,, আরে আজ কেন্টিনে ও একজন অদ্ভুত লোককে দেখতে পারছিলো কিন্তু আমি না।

,,,,,,,, আমাকেও একজন ফলো করছিলো,, আরাবকে বলতে হবে।

,,,,,,, আর রিমিকে সাবধানে রাখতে হবে ওর বিশ বছর হতে বেশি সময় নেয়,, ওকে জানতে দেওয়া যাবে না, আর খেয়াল রাখতে হবে ও যেনো রাতে বাহিরে না যায়৷

,,,,,, হুমম খেয়াল তো রাখতেই হবে।

ফারহান,,,,,,, আচ্ছা এখন আমি যায়।

,,,,,, হুমম সাবধানে যাবি।

,,,,,,,, আমার আবার কি হবে।

,,,,,,, ভুলে যাস না একটা লকেট কিন্তু তোর কাছেও আছে৷

,,,,,,, হুমম,, ওকে বাই।

,,,,,,,,

মুন আরাবের পুরো কেবিন ভালো করে কিছু একটা খুঁজতে থাকে, আরাব দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছে।

,,,,,,, কি খুঁজছো।

পিছনে তাকিয়ে দেখে আরাব দরজায় হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

,,,,,,,,, না মানে আমার একটা আংটি হারিয়ে গেছে তাই খুজছিলাম কোথাও পরে টরে গেলো নাকি।

,,,,,,,, ওও ( মুনকে আমার এতো অদ্ভুত লাগে কেনো, কিছু তো লুকচ্ছে )

,,,,,,,, স্যার আজ আমার একটু তাড়াতাড়ি ছুটি লাগবে৷

,,,,,,, কেনো

,,,,,,,, আজ আমার শরীরটা ভালো না তাই।

,,,,,,,,, কেনো কি হয়েছে, ডক্টর দেখাতে হবে।

,,,,,,,, না না একটু রেস্ট নিলেই ঠিক হয়ে যাবো।

,,,,,,,, ঠিক আছে চলো আমি ছেড়ে দিয়ে আসি।

,,,,,,, না স্যার লাগবে না, এখন তো দিন তাই কোনো ভয় নেয়।

,,,,,,,,, ঠিক আছে যাও।

মুন চলে যায়

আরাব,,,,,,,,, মুন তো অসুস্থ ওকে একা যেতে দেওয়া ঠিক হবে না।

আরাব তাড়াতাড়ি যায় কিন্তু মুনকে পায় না।

,,,,,,, এতো তাড়াতাড়ি কোথায় গেলো, এতো তাড়াতাড়ি যাওয়া মানুষের পক্ষে সম্ভব না।

রাতে,,,,,,,,,,,,

রিয়াদ ( রিমানের বাবা ) ,,,,,,,,, মেহু মেহু কোথায় তুমি নিচে আসো তো,, মেহু।

রিমান,,,,,,,,, বাবা মেহু মেহু করো না তো।

রিয়াদ,,,,,,,,,, আমার বউকে আমি মেহু জানু ঝাড়ু যা মনে চাই ডাকমু তোর বাপের কি।

রিমান,,,,,,,,, আমার বাপের কিছু না, তুমি মাকে অন্য নামে ডাকো।

বাবা,,,,,,,, তোর মাকে আমি তোর জন্মের আগে থেকে মেহেরিমার মেহু করে ডাকি এখন কি বাবু করে ডাকমু।

,,,,,,,, জানি না তবে মেহু করে ডাকবা না।

,,,,,,,, এই ব্যাপারকি তোর হঠাৎ করে তুই তোর মায়ের নামের পিছনে পরছোস কেন।

,,,,,,,,, এই নাম শুনলে আমার একজনের কথা মনে পরে৷

,,,,,,,,, তোর মায়ের নাম শুনলে কার কথা মনে পরে।

,,,,,,,,, তুমি বুঝবা না।😌😌

,,,,,,,, না বাবা আমার কি বুঝার বয়স হয়ছে।

,,,,,,,,, তোমার বুঝার বয়স না হয়লেও আমার কিন্তু বিয়ের বয়স ঠিকি হয়ছে।

,,,,,,,,,, ওলে আমার বাবা বিয়ে করবে,, বলো কয়টা

,,,,,,,,, না বাবা কয়টা না বিয়ে তো আমি একটাই করবো৷

,,,,,,, আগে আমার পুরো কথাটা তো শুনে নাও,,😊 বলছি কয়টা জুতার বারি খেলে বিয়ের ভুত নামবো তোর মাথা থেকে। 😡

মা,,,,,,,,,,, এমন করছো কেনো ছেলের তো আনার বিয়ের বয়স হয়েই গেছে।

বাবা,,,,,,,, এই বয়সে আমরা মায়ের কোলে ঘুমাতাম আর ও বিয়ে করতে চাই।

রিমান,,,,,,,,,, বাবা তুমি ২৩ বছর বয়সে বিয়ে করছো আর এখন আমার বয়স চব্বিশ বছর, তো আমার মতো বয়সে তুমি যে কার কোলে ঘুমাতে তা আমার জানা হয়ে গেছে। 😒😒

বাবা,,,,,,, 😶😶 ,,, দেখো তোমার ছেলে কি বেশরম।

মা,,,,,,,, আমি কি করবো তোমার মতোই তো হয়েছে।

রিমি,,,,,,,,, আমার বাবা মোটেও এই বান্দরের মতো না।

বাবা,,,,,,,, এই তো আমার প্রিন্সেস এসে পরেছে বল এই গাধাকে কে আমি।

রিমান,,,,,,,, ও প্রিন্সেস আর আমি গাধা ,,,,, দাদা যে তোমাকে গাধা ডাকতো তার প্রতিশোধ আমাকে দিয়ে নিচ্ছো, আমিও নিবো একদিন।

রিমি,,,,,,, চুপ থাক আমার বাবর মতো আর বাবা হতেই পারেনা।

রিমান,,,,,,, এই কথার সাথে আমি এক মত আসলেই হতে পারে না 🤣😂।

বাবা,,,,,,,,, মেহু ওরে থামাও না হলে কিন্তু আমার হাতে মার খাবে 😤😤

মা,,,,,,,, হাত তো লাগিয়ে দেখাও

বাবা,,,,,,,, না মানে এতো বড়ো ছেলেকে মারবো কিভাবে 😐😐

রিমি,,,,,,,, বাবা চিন্তা করো না আমি তো আছি।

রিমান,,,,,,, তুই আমাকে মারবি আরে ঢেরস আগে কিছু খেয়ে আয়।

রিমি,,,,,,, এতো বড়ো অপমান আয় পাঞ্জা লড়বি।

রিমান,,,,,,, আসো বাবু আসো

দুজনে পাঞ্জা লড়ছে, রিমি পেরে উঠছে না, রিমান শুধু ধরে আছে তাই পারছে না রিমি।

রিমি,,,,,,, এটা কি করে সম্ভব।

,,,,, আমাকে সবার মতো মনে করো না।

,,,,,, আচ্ছা ভাইয়া তুই হেরে যা তোকে আমি অনেক গুলো টাকা দিবো। ( আস্তে )

,,,,,,,, চলবে না এখন আমি নিজে কামাই করি।

,,,,,,,,, তরে আমার সব গুলো বান্ধবীর নাম্বার দিবো।

,,,,,,, লাগবে না।

,,,,,,, লাগবে না এটা তুই বলছিস তার মানে তোর মেয়ে দেখা আছে।

,,,,, হুমম শুধু পটানো বাকি।

,,,,,,, আমি তোর সাহায্য করবো, আমি জানি কি কি করলে মেয়েরা সহজে রাজি হয়ে যায়।

,,,,,, সত্যি।

,,,,,,, হুমম আমি তোকে সব বলবো হেরে যা।

,,,,,,, ঠিক আছে,, বলবি কিন্তু।

,,,,, হুমম হুমম

রিমান ইচ্ছা কৃত ভাবে হেরে যায়, রিমি টেবিলে উঠে ভাব দেখাতে থাকে। রিমান হাত ধরে টেনে এক সাইডে আনে৷

রিমান,,,,,,,,,, এখন বল।

রিমি,,,,,,,,, কি বলবো।

,,,,,, কি বলবি মানে, বল কিভাবে পটাবো।

,,,,, তুই না এক কাজ কর

,,,,, কি কাজ

,,,,,, আল্লাহ আল্লাহ কর,, তাহলেই হবে

বলে দৌড়ে উপরে চলে যায়।

,,,,,,, ঐই বান্দরনী এটা তো এমনিও করি।

বাবা,,,,,,,, রিমান বাবা এদিকে আসো।

রিমান,,,,,, জ্বী বাবা বলো।

বাবা,,,,,,,, কিছু খন আগে বিয়ের কথা বলছিলে তাই না।

,,,,,, হ্যাঁ বাবা

,,,,,,,, লজ্জা করে না নিজের ছোট বনের কাছে হেরে গিয়ে বিয়ের কথা বলিস,, তুই বিয়ে করে কি করবি। ( কান ধরে )

,,,,,,, আআ বাবা ও চিটিং করছে।

বাবা,,,,,,,, এই সব বলে লাভ নেয়,, তুই আগে হারবাল খেয়ে শক্তি বাড়া পাচঁ ছয় বছর পর তোর বিয়ের কথা ভাবতাছি।

রিমান,,,,,,,,,, বাবা তুমি উল্টো পাল্টে ভাবতাছো, এমন কিছুই না।

বাবা,,,,,,, আমার চোখের সামনে থেকে যা তুই।

রিমান,,,,,,,,,, কুত্তি আমার আমও গেলো ছালাও গেলো৷

,,,,,,,,,,,,

মাহুয়া ছাদে বসে আছে।

,,,,,,,,,, কালকে কি থেকে কি হয়ে গেলো,, আর আমি কিছুই কেনো বললাম না। অন্য কেও এমন কাজ করলে তো মেরেই ফেলতাম। কিন্তু ওকে কিছু বলতে বা মারতে ইচ্ছে হয়নি, কিন্তু কেনো।

রিমান দেখতে অনেক অনেক সেন্সাম, কেয়ারিং কি সুন্দর গান গায় আমি কি ওর প্রতি আকর্ষীত হচ্ছি।

ওর কথা ভাবলেই হার্ট বির্ড বেড়ে যায়,, না না এই সব ভাবলে হবে না। ও কোথায় আর আমি কোথায়, আকাশ জমিন তফাক।

কিন্তু ওর কথা ভাবতে ভালো লাগে।
,,,,,,,,,,,,

আরাব,,,,,,,,,, আমার ভালো লাগছে না একটু মুনের বাড়ি থেকে ঘুরে আসি।

যেই বলা সেই কাজ, তুরি মেরে মুনের বাসার ছাদে এসে পড়ে। কিন্তু ছাদের আশপাশে দেখে অভাক হয়ে যায়।

মুনের বাড়ির সামনে তিনটা জ্বীন মনে হচ্ছে পাহাড়া দিচ্ছে।

,,,,,, এটা কি করে সম্ভব,,, ওরা মুনের কোনো ক্ষতি করতে আসেনি তো। দেখেতো মনে হচ্ছে না, তাহলে কি ওরা মুনকে চিনে না না দূরর হয়তো এরা এমনি এখানে ঘুরছে আশপাশটা একটু জঙ্গলের মতো তো তাই।

একটু ভিতরে গিয়ে দেখি, মুন ঠিক আছে কি না, আমাকে আমার অনুমতি ছাড়া কেও দেখতে পারবে না।

আরাব ছাদ থেকে বাড়ির ভিতরে যায়, মুনকে দেখতে না পেয়ে রুমের ভিতরে যায়, মুন হাত মুখ ধোয়ে মুখ মুছতে মুছতে ভিতরে আসে।

আরাব হা করে তাকিয়ে আছে, মুনও হঠাৎ করে দাড়িয়ে যায়, আরাবের দিকেই তাকিয়ে আছে।

আরাব,,,,,,,, ( ও এদিকে তাকিয়ে আছে কেনো ও কি আমাকে দেখতে পারছে, হতেই পারে না ) আরাব বিছানায় বসতে নেয়,,,

মুন,,,,,,,, আপনি এখানে কেনো।

আরাব লাফ দিয়ে উঠে।

আরাব,,,,,,, তুমি আমাকে দেখতে পারছো।

,,,,,, আমাকে কি কানা মনে হয়,, আপনি এই সময় এখানে কি করেন।

,,,,,,,,, আরাব আশেপাশে দেখছে,,,তুমি কি আমার সাথে কথা বলছো।

,,,,,, না জ্বীন-ভূতের সাথে।

,,,,, কথাটা তো ঠিক,, কিন্তু

,,,,, আগে বলেন এখানে কি করছেন।

,,,,,, তোমাকে দেখতে এসেছি।

,,,,,, মানে কেনো তাও আবার এতো রাতে তাও আবার না বলে সোজা আমার রুমে।

,,,,,,,,, তুমি অসুস্থ তাই দেখতে এসেছি আর নিচে কেও ছিলো না তোমার বাবা মা কোথায়।

,,,,,,,, ওরা কাজে গেছে,, আপনি হুট করে এভাবে আসতে পারেন না৷

,,,,,,,, কেনো পারি না,, অভ্যাস করে নাও এখন থেকে রোজ রাতে আসবো।

,,,,,,,, মানে কেনো।

,,,,,,, এমনি আমার ইচ্ছা।

,,,,,,, এখন আপনি আসতে পারেন।

,,,,,,, আগে কিছু খাওয়াও তারপর যাবো নয়তো না।

,,,,,, অফফ ঠিক আছে কফি আনছি।

মুন চলে যায় কফি আনতে, আরাব ভালো করে রুম চেক করে আর তার চোখ যায়,,

টেবিলে রাখা পাতার উপর।

আরাব,,,,,,,,, জমজম পাতা এখানে,, তাহলে এই ব্যাপার এখন কিছু বলা যাবে না তাহলে কোনো না কোনো বাহানা দিয়ে দিবে হাতে নাতে ধরতে হবে।

মিস্ মুন আমার থেকে বেঁচে কোথায় যাবে।

ততোখনে মুন কফি নিয়ে আসে, আরাব কফি খায় আর মুনে দিকে তাকিয়ে দেখতে থাকে।

মুন,,,,,, কফি খাওয়া শেষ এখন আসতে পারেন।

,,,,, ওকে বাই কফিটা তোমার মতোই সুইটআর কড়া ছিলো।

বলে দরজা দিয়ে চলে যায়,, যাওয়ার সময় কোনো জ্বীনকে দেখতে পায় না ।

মুন,,,,,, সত্যি অনেক অদ্ভুত আপনি,,, এতো খেয়াল তো আজ পর্যন্ত আমার কেও রাখেনি।

,,,,,,,

চলবে,,,,,,,,

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here