গল্প : রোমান্টিক জিন বউ,পর্ব : ৪
লেখক : অচেনা কিউট ছেলে
তারপর আমি চলে গেলাম। আব্বু আম্মু কে আমাদের পাসের বাসায় দিয়ে আসলাম বললাম আজ রাতের জন্য এখানে থাকতে আব্বু আম্মু তারা বলেছে কিসের জন্য আমি শুধু এতটুকু বলছি এই বাড়িতে খারাপ কিছু থাকে তাই কবিরাজ আসছে তাই তোমাদের কে এখানে থাকতে হবে আমাকেও বলছে থাকতে আমি বলে আসছি আমি না গেলে কিছুই হবে না তারপর আমি চলে আসলাম আর আমার রুমে এসে আমি তো অবাক কারন জিন মেয়েটি আসছে আর চাচার গুরুর সামনে একটা কংকাল এর মাথা আরো কি এগুলো নাম যানি না জিন মেয়েটি ও বসে আছে । তখন চাচার গুরু বললো ।
> তুই এই ছেলেটার পিছু নিয়েছিস কেন ( চাচার গুরু বললো)
> তা তর কি আমি নিজের চেয়ে বেসি ভালবাসি তাই পিছু নিয়েছি ( জিন মেয়েটি বললো )
> এই ভালবাসা জিন আর মানুষ এর মাজে হয় না তুই ওকে ছেরে চলে যাহ ( চাচার গুরু বললো )
> চলে যাওয়ার জন্য ভালবাসিনি সারাজীবন ভালবাসবো আর তার সাথে থাকবো শুধু শুধু এই কথা বলে লাভ হবে না ( জিন মেয়েটি বললো )
> যদি তুই একে ছেড়ে না যাস তাহলে খুব খারাপ হবে বলে দিলাম ( চাচার গুরু বললো )
> হা 😀 হা 😀হা 😀 তুই মনে হয় জিন কি জিনিস সেটা যানিস না কবিরাজ হয়েও তাই এই কথা বলছিস আমাদের কোনো কাজে বাধা দিলে কাউকে ছাড়িনা আর এটা আমার জান ভালবাসা তাকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে তর জিবন আমি কেরে নিবো ( জিন মেয়েটি বললো )
> যদি তুই এখন না যাস তাহলে তর জীবন আমি কেরে নিবো ( চাচার গুরু বললো )
> দেখ শুধু শুধু মাথা গরম করাস না তাহলে কিন্তু খুব খারাপ হবে ( জিন মেয়েটি বললো )
তখন চাচার গুরু বেগ থেকে একটা বোতল নিলো ভিতরে পানি মনে হচ্ছে তারপর কিছু পানি নিয়ে সে জিন এর গায়ে ছুড়ে মারলো তখন জিন মেয়েটি চিৎকার দিয়ে উঠলো আর শুয়ে এপাশ ওপাশ গড়াগড়ি করতে লাগলো তখন চাচার গুরু আর কি যানি পড়তে লাগলো আসতে আসতে কারন আমি দরজায় দাড়িয়ে দেখছিলাম আসতে বলায় শুনতে পাইনি তখন জিন এর গায়ে ফু দিলো তখন জিন মেয়েটি আরো কান্না করতে লাগলো তখন চাচার গুরু বললো ।
> তুই এখনি ছেড়ে চলে যাহ তাহলে আর কিছু করবো না তকে ( চাচার গুরু বললো )
> তর ভালোর জন্য বলছি ছেড়ে চলে যাহ ( চাচা বললো৷)
এটা শুনে জিন মেয়েটি প্রচন্ড রেগে গিয়ে কান্না থামিয়ে উঠে বললো ।
> তকে এতখন ভালো ভাবে বলছি কথা শুনলি না এটা আমার জান আমি যাবো না এখন তকে আর কেউ আমার হাত থেকে বাচাতে পারবে না ( জিন মেয়েটি বললো )
তখন চাচার গুরুকে আর চাচাকে দুই হাত দিয়ে দুজনকে গলায় চেপে দরলো আর অনেকটা উপরে তুলে ফেললো তখন জিন মেয়েটি বললো ।।
> তদের সাহস কত আমায় ডেকে এনে আবার বলছি আমার জানটাকে ছেড়ে চলে যেতে তদের আজ মেরেই ফেলবো ( রাগি গলায় বললো জিন মেয়েটি )
তারপর চাচাকে ছুড়ে ফেলে দিলো ঘরের ওয়াল এর সাথে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে পড়ে গেলো চাচার গুরু কে কেও ছুড়ে ফেলে দিলো আমার পড়ার টেবিল এর উপর গিয়ে পড়লো তখন আবার গিয়ে চাচাকে গলায় চেপে দরলো আর তার গুরুকেও দরলো আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছিলা।
> এখন যদি না থামাই গিয়ে তাহলে দুজনকেই মেরে ফেলবে ( মনে মনে বললাম )
তারপর আমি জিন মেয়েটি কাছে গেলাম তার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখি আগুন হয়ে আছে তার চোখ তখন তার হাতে দরে বললাম ।
> প্লিজ ছেড়ে দিন আমার চাচাকে আর তার গুরুকে ( আমি বললাম )
>……………….. ( কোনো কথা বললো না রাগি চোখে তাকিয়ে আছে আমার দিকে )
তখন আমি বললাম ।।
> প্লিজ ছেড়ে দিন দুজনকে ( আমি এটা বলে ছাড়াতে চাইছিলাম )
তারপর চাচাকে ছেড়ে আমার গলায় চেপে দরলো আর কিছুখন পর আমায় জানালার দিকে ছুড়ে ফেলে দিলো জানালাটা কাচের গ্লাস ছিলো সেটার সাথে ধাক্কা খেয়ে পড়ে গেলাম গ্লাস ভেঙে আমার উপরে পড়লো অনেক যায়গায় কেটে গেছে তারপর আবার এসে গলা চেপে দরো জিন মেয়েটি তারপর ছুড়ে ফেলে দিলো আমায় ওয়ারড্রব এর কাছে গিয়ে পড়লাম মাথা ফেটে গেছে মনে হয় তাকিয়ে দেখি রক্ত দিয়ে সরিল পুরো ভিজে গেছে জিন মেয়েটির দিকে তাকিয়ে দেখি চাচার গুরু কে জানালা দিয়ে ফেলে দিচ্ছে তারপর আর কিছু মনে নেই অঙ্গান হয়ে গেলাম চোখ খুলে দেখি হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছি পাশে তাকিয়ে দেখি কেউ নেই বুকের উপর বারি লাগছে তখন তাকিয়ে দেখি জিন মেয়েটি আমার বুকে মাথা রেখে শুয়ে আছে
।।
আমায় চোখ খুলতে দেখে পাগলের মতো কিস করতে লাগলো কিছুখন পর ছেড়ে দিয়ে বললো৷।
> সরি ক্ষমা করে দাও তখন আমি রাগের মাথায় তোমায় অনেক মেরেছি প্লিজ ক্ষমা করে দাও ( কান্না করে বললো৷)
তখন আমি বললাম ।
> নাহ তোমার কোনো ক্ষমা নেই তুমি আমায় মেরেছো আর আমার চাচা কোথায় কি করছো তাকে ( আমি বললাম )
> তোমার চাচা ভালো আছে কিন্তু তার গুরুকে এমন অবস্থা করছি জিবনে আর কবিরাজি করবে না সে আমায় বলে তোমায় ছেড়ে দিতে আমার জিবন তুমি তোমায় ছাড়া কি করে থাকবো আমি বলো প্লিজ ক্ষমা করে দাও আমি তোমায় ছাড়া থাকতে পারবো না ( কান্না করে বললো )
তখন আম্মু ভিতরে আসলো আর যা বললো ।
বানান গুলো ভুল হলে ক্ষমা করে দিবেন
সরি আজকের পর্বটা ছোট করে দেওয়ার জন্য পরের পর্বটা বড় করে দিবো।
চলবে……..





