জ্বীন রহস্য (love story) ❤Season 2,Part 35 (শেষ পর্ব)

জ্বীন রহস্য (love story) ❤Season 2,Part 35 (শেষ পর্ব)
Writer Maishara Jahan

আরাব,,,,,,,,, চল এখন শান্তিতে ঘুম আসবো,ঘুমায় গিয়ে কাল তো আবার গায়ের হলুদ।

সকালে,,,,,,,,,

সবাই ঘুম থেকে উঠে, চারদিকে সবার মাঝে ব্যাস্ততা দেখা যাচ্ছে, সবাই যার যার কাজে ব্যাস্থ,,,কাল লেইট করে ঘুমিয়েছি তাই উঠেছিও লেইট করে।

উঠে ফ্রেশ হয়ে খেয়ে, বাগান বাড়ি থেকে নিজেদের বাড়িতে গেলাম, বাড়িটা পুরো নতুন বউয়ের মতো সাজিয়েছে, চারদিকে হলুদ গাধা আর গোলাপ ফুলে সাজানো হয়েছে, হলুদ দাওয়ার মঞ্চ সাদা লাল গোলাপ দিয়ে সাজানো, এখন মনে হচ্ছে যে আমাদের বিয়ে।

ভায়েরা এসেছে তাদের সাথে আড্ডা দিতে লাগলাম আমরা তিনজন,, অন্য দিকে মুন, মাহুয়া ও রিমি অন্য সব বোনদের সাথে ব্যাস্ত। গানের আওয়াজে পুরো বাড়ি মাথায় করে রেখেছে।

সারা দিন এভাবেই যায়। সন্ধ্যা থেকে শুরু হয় হলুদের অনুষ্ঠান। তিনজন হলুদ শেরওয়ানি পরেছি।

রিমান,,,,,,,,,,, ওফফ পুরোই হিরো লাগছে।

ফারহান,,,,,,,,,, thanks

রিমান,,,,,,,, আমি তোকে না নিজেকে বলছি, আহহহ রিমান তুইতো পুরোই হিরো লাগছিস। ( আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে )

আরাব,,,,,,,,,, হিরো আলম।

রিমান,,,,,,,,,,, কি বললি

আরাব,,,,,,, বলছি হিরো লাগছে।

রিমান,,,,,,,,, ও ধন্যবাদ

আরাব,,,,,,,,,, আমার কথা বলছি একদম হিরো।

ফারহান,,,,,,,,,, তোদের কাছে নিজেকে হিরো লাগছে, কিন্তু আমাকে আমার কাছে ফারহানই লাগে,, কারন আমি নিজেকে হিরো ভাবি না লোকে ভাবে ( ভাব নিয়ে )

রিমান,,,,,,,,,,, চল ভাই নিচে যায় আর না হলে ভাবে মরে যাবো। এতো ভাব কে দেখায়।

ফারহান আর আরাব রিমানের কাঁধে হাত রেখে এক ব্রু উঠিয়ে তাকিয়ে আছে।

রিমান,,,,,,,, কি,,, আমি ভাব দেখায় মোটেও না,,,, নিচে আমাদের জন্য সবাই অপেক্ষা করছে চল চল নিচে যায়।

তিনজন নিচে যায়,, সবাই হা করে তাকিয়ে থাকে,, বিশেষ করে মেয়েরা, গায়ের হলুদে সবাই হলুদ পরেছে,, ছেলেরা হলুদ পাঞ্জাবি,,, মেয়েরা হলুদ সারী কেও বা লেহেঙ্গা পড়েছে।

ফা,,,মা,,, হাই আমার তিন ছেলের নজর না লেগে যায়, অনেক হেন্সাম লাগছে তিনজনকে।

এখন উপর থেকে মাহুয়া, মুন ও রিমি নামছে,, হলুদ লেহেঙ্গা, মাথার চুল খোঁপা করা খোঁপায় অনেক গুলো গোলাপ ফুল, হালকা সাজ,, অসাধারণ।

ওদের আসতে দেখে আরাব,রিমান আর ফারহান দাঁড়িয়ে যায়। মনে হয় আবার ক্রাস খেয়েছে। তিনজন ওদের হবু বউদের সামনে হাত বাড়িয়ে নিয়ে আসে।

হলুদে সবাই আনন্দে মেতে উঠে, নাচ গানে হই হুল্লা এই না হলে বিয়ের বাড়ি। হলুদে বর পক্ষের কাজিনরা তো নাচেই, আবার,, যাদের বিয়ে তাড়াও ইচ্ছে মতে নেচেছে,,

শেষে গান ছেড়ে সবার সাথে পাগলা ডান্স লাগিয়ে দিয়েছে,, তারা সবাই মিলে নাগিন ডান্স করছে।

রি,,,বাবা,,,,,,, এই গাধা গুলা নিজের বিয়েতে কেও এইভাবে নাচে নাকি,, পাগলের মতো নাচা নাচি লাগিয়ে দিছে।

রিমান,,,,,,, বাবা আমি আমার বিয়েতে নাচছি নাকি,, আমার দুই বন্ধুর বিয়ে আর আমি নাচবো না আজিব,, সরো আমাকে নাচতে দাও।

ফা,,,বাবা,,,,, তোরা তো নাচ থামা।

আরাব,,,,,,, আংকেল আমারো তো বন্ধুর বিয়ে।

ফারহান,,,,,,,,, বন্ধুর বিয়েতে নাচবো না তো আর কার বিয়েতে নাচবো।

রি,,,মা,,,,, রিমি মা তুই তো থামা,, তুই কেনো এদের সাথে তাল মিলাচ্ছিস।

রিমি,,,,,,,,, মা কি বলো নাচ থামাবো মানে আমার দুই ভাইয়ের বিয়ে আর আমি নাচবো না, বলে কি।

ফা,,,বাবা,,,,, মুন মাহুয়া তোমরা কেনো দাঁড়িয়ে আছো,, মুন তোমার দুই ভায়ের বিয়ে নাচো,, আর মাহুয়া তোমার দেবর বা বাশুর যাই বলো আবার ননদ ও আছে তার বিয়ে তোমরা আর বাকি থাকবে কেনো যাও গিয়ে নাচো।

আর কাকে কি বলবো রিয়াদ আর ফারা গিয়ে ওদের সাথে নাচছে। যার বিয়ে তাদের মা বাবা নাচতে পারলে তোমরা কেনো পারবে না৷ যাও যাও৷

এটা বলার সাথে সাথে দুজনে দৌড় দেয় নাচার জন্য। পুরো রাত এই ভাবেই নাচ গানের মধ্যে দিয়ে গেছে৷

বিয়েটাও সুন্দর ভাবে সম্পূর্ণ হয়ে যায়। রাত অনেক বিদায়ের পালা, কিন্তু এখানে কেও বিদায় হবে না, বিদায় হলে হবে শুধু মেহমান।

রিমান,,,,,,,,, কিরে রিমি কান্না করোছ না কেন।

রিমি,,,,,,, আজিব কান্না করবো কেনো।

রিমান,,,,,,,, বিয়ের দিন মেয়েরা কান্না করতে করতে বেহুশ হয়ে যায় আর তুই বেশরমের মতো হাসছিস কেনো।

রিমি,,,,,,,, ঐ আমি কি বিদায় হচ্ছি নাকি,, আমাদের বিয়েতো এই নতুন বাড়িতে হয়েছে যেখানে আমরা সবাই থাকবো মানে আমরা ছয় জন আর মা বাবার বাসা জালানা খুললেই দেখা যায়, আর আমরা যদি এক সাথে না থাকতাম আমি তাও কান্না করতাম না হুহহ।

রিমান,,,,,, যানি তো তুই বেশরম,, আমি এতো কিছু জানি না তুই কান্না কর।

রিমি,,,,,, আজিব আমি কান্না করবো না।

আরাব,,,,, আমারো অনেক ইচ্ছে তোর কান্না দেখা একটু কান্না কর না।

ফারহান,,,,,,, আজব তো তোরা সবাই আমার বউয়ের পিছনে কেনো পরেছিস। তোদের বউয়েরো তো আজকে বিয়ে তাদেরো কান্না করতে হবে।

মাহুয়া,,,,,, ঠিক আছে আমাদের কান্না দেখবা তো ওকে,,,গার্লস ওয়ান, টু, থ্রি আআআহাহাহাহআআ

তিন জনে মিলে চিৎকার করে কান্নার মতো আওয়াজ করে৷

আরাব,,,,,,, আরে থামো থামো,,

রিমান,,,,, আল্লাহ আমার কান দিয়ে এখনি রক্ত বের হতো৷

ওদের এমন দুষ্টুমিতে রাত কেটে যায়। পরের দিনটাও এভাবেই কাটে।

রাতে,,,,,,,

মুন, মাহুয়া, রিমি যার যার বাসর ঘরে বসে আছে,, তিন ঘর পুরো পোলাপ, রজনী গন্ধা দিয়ে সাজানো হয়েছে, পুরো ঘর ফুলের গন্ধে ম ম করছে।

তিন জনে হালকা মিষ্টি গোলাপি পাতলা সারি পরেছে, একদম হালকা সাজ, ডুলা করে খোঁপা করা, তিনজনে লজ্জার সাথে বসে আছে ঘরে।

,,,,

আরাব,,,,,,,,,,, অলদাবেস্ট দুজনকে।

ফারহান,,,,,,,, তকেও।

রিমান,,,,,, আমার না লজ্জা করছে। ( ফারহানের গেনজি ধরে টেনে৷)

আরাব,,,,,,, কার তোর, হাহাহা অনেক ফানি একটা জোক।

রিমান,,,,,,, আমি সত্যি বলছি।

ফারহান,,,,,,,, চাঁদ আজ কোন দিক দিয়ে উঠেছে।

আরাব,,,,,,, আজ চাঁদ উঠেই নাই।

রিমান,,,,,,,, চুপ,,,,, আমি ভাবতাছি কেমনে কি করমু। 😳😳

আরাব,,,,,,,,, এটাও জানোস না শুন,,

রিমান,,,,,,, চুপপ কি করে এটা যানি,, মানে আমার কেমন কেমন জানি লাগতাছে, জীবনের ফাস্ট বাসর রাত তো তাই।

ফারহান,,,,,,,, আমরা তো আরো পাঁচ ছয়টা বাসর করছি৷

রিমান,,,,,,, কিহহহ সত্যি।

ফারহান,,,,,,,,, রিমান দেখ চুপচাপ তোর ঘরে যা, না হলে এখানে বসে থাক আমাদের যেতে দে। ( যেতে নিয়ে )

রিমান আবার দুজনকে টেনে আনে,

আরাব,,,,,,,,কি হয়ছে,, শালা নিজেও যাইবো না আমাদেরও যাইতে দিবো না। ক কি হয়ছে।

রিমান,,,,,,, দুজনকে অলদাবেস্ট,, অনেক আশা ছিলো তদের দুজনের বাসর রাতে বার বার ফোন করে ডিস্টার্ব করমু কিন্তু তা তো আর হয়লো না, আচ্ছা বাই৷

ফারহান,,,,,, চুপচাপ ঘরে যা না হলে লাথি দিয়ে ভিতরে পাঠামু৷

রিমান,,,,,, না থাক এতো দয়া করা লাগবো না আমার উপর। যা যা।
তিন জনে তিন জনের ঘরে চলে যায়।
,,,,,,,,

ফারহান ঘরে ডুকে দরজা লাগিয়ে দেয়।

রিমি,,,,,,, তুমি এখন আসছো আমি তোমার জন্য কখন ধরে বসে আছি৷

,,,,,,,, আমার থেকে দেখা যায় তুমি বেশি এক্সাইটেড। ( বিছানায় বসে )

,,,,,,,, হুমম এই রাতে মানুষ কতো গল্প করে শুনেছি তো এখন আমরাও করবো।

,,,,,,,, এখন আমরা বসে বসে গল্প করবো।

,,,,,হুমম।

,,,,,,, তো এতোদিন কি করছো,, এ রাত গল্প করার জন্য নয়৷

,,,,,,,, তো কি করবো৷

,,,,,, তোমার তো আবার তিনটা বাচ্চা লাগবে,, তো আমাদের হাতে বেশি সময় নেয়। ( রিমিকে ঘাটের সাথে লাগিয়ে )

দুজনের হার্ট বির্ড বেড়ে যায়। রিমি লজ্জায় চোখ বন্ধ করে ফেলে, ফারহান রিমির আচলটা সরিয়ে ঠোঁটে কিস করতে থাকে। পাড়ি দেয় ভালোবাসার সাগরে।
,,,,,,,,,,

আরাব ভিতরে গিয়ে কাশি দেয়, মুন একটু নড়েচড়ে বসে৷ আরাব দরজা লাগিয়ে দেয়। বিছানায় গিয়ে বসে।

আরাব,,,,,,,,,, আজ খুব সুন্দর লাগছে তোমাকে ( মুনের হাত তার হাতে নিয়ে একটা আংটি পড়িয়ে দেয় )

মুন,,,,,,,,,, Thanks

,,,,,,,, আজ আকাশে চাঁদ নেয় কিন্তু আমার ঘর আলো করে একটা চাঁদ বসে আছে। এই চাঁদের সামনে ঐ চাঁদ কিছুই না।

,,,,,,,,,, একটু বলে ফেলছো৷

,,,,,,,,, এক দমি না, এই চাঁদটাকে একটু ভালো করে দেখতে দাও।

,,,,,, আচ্ছা,, এই দেখো ভালো করে দেখো ( মুনের মুখটা আরাবের কাছে নিয়ে।)

আরাব মুনের দিকে নেশা ভরা চোখে তাকিয়ে আছে, মুন বুঝতে পেড়ে মুখ সরিয়ে নিতে নেয় আরাব মুনের দু গালে ধরে টান দিয়ে কাছে আনে।

মুনের চোখ বড়ো বড়ো হয়ে যায়, আরাব কিছু ক্ষন তাকিয়ে থেকে আস্তে আস্তে মুনের ঠোঁটের দিকে এগিয়ে কিস করতে থাকে।

,,,,,,,,,,

রিমান ঘরে ডুকে জোরে ঠাস করে দরজা লাগিয়ে দেয়, মাহুয়া চমকে যায়।

রিমান,,,,,,,, সরি একটু বেশিই এক্সাইটেড হয়ে গেছি তাই।

,,,,,, কোনো ব্যাপার না,, এসো এসে বসো।

রিমান এসে বিছানায় বসে।

,,,,,,,,,,, ইশশ ছোট্ট বেলা থেকে স্বপ্ন ছিলো বিয়ে করবো বউ হবে,, আজতো আমার বিশ্বাসি হচ্ছে না। আর কোলবালিশ নিয়ে ঘুমাতে হবে না৷ বউ ও বউ।

,,,,,,,, কি বলো।

,,,,, না কিছু না,, শুধু শক ছিলো আমিও একদিন বউ বউ বলে ডাকবো।

,,,,,,,ঠিক আছে এখন গল্প করো।

,,,,,, গল্পই তো করছি৷

,,,,,,, আরে এই গল্প না,, বাসর রাতের গল্প।

,,,,,,,, মানে,, এই সব গল্পই তো করে।

,,,,,,, না এই গল্প করে না,, এগুলো তো আমরা এমনি বলি,, আমার বন্ধুরা বলতো বাসর রাতের নাকি আলাদা গল্প থাকে যেটা নাকি শুধু স্বামী স্ত্রী বলে।

,,,,,,, এ্যা এমন কি গল্প। ও আচ্ছা তাহলে এই কথা,,,ইশশ আমার তো লজ্জা করছে, কিন্তু তোমার জন্য আমি সব কিছু করতে পারি। ( রিমান ঠোঁট বাঝ করে মাহুয়ার দিকে এগোয়, মাহুয়া হাত দিয়ে ঠেলে সরিয়ে দেয় )

,,,,,,,,, আগে আমাকে বাসর রাতের গল্প বলো তারপর অন্য কিছু।

,,,,,,,, আরে আর কিভাবে করে,, আচ্ছা তুমি কোন সাবজেক্ট নিয়ে পড়েছো।

,,,,,,, কমার্স নিয়ে,,, কেনো।

,,,,,,আচ্ছা এটা বাদ দাও তোমার বান্ধবীরা তোমাকে কিছু বলেনি।

,,,,,,,, আমার তেমন কোনো বান্ধবী ছিলো না,,, যারা ছিলো তারা এটাই বলতো বাসর রাতে নাকি বিশেষ গল্প করে।

,,,,,,তোমার বান্ধবীদের বিয়ে হয়ছে।

,,,,, না।

,,,,,,,,, তার মানে তুমি কিস ছাড়া আর কিছুই জানো না।

,,,,,,,, একটু একটু জানি মনে হয়,, আলতু ফালতু কথা বন্ধ করো, বাসর রাতেট গল্প বলো৷

,,,,,, তোর বাসর রাত ( রাগে ) এই সব আরাব আর ফারহানের অভিশাপের কারনে হচ্ছে,, শালা,,,, আচ্ছা তুমি মুভিতে তো দেখেছোই বাসর রাতে কি হয় তাই না।

,,,,,,, হ্যা,, দুজন বসে থাকে, তারপর একটু কথা বলে কিস করে বাতি নিবিয়ে দেয় বেস।

,,,,,,,,, আচ্ছা আজ আমি তোমাকে বাতি নিবানোর পরে কি হয় এটা দেখাচ্ছি।

বলে,, মাহুয়াকে ধরে বিছানায় শুয়িয়ে কিস করতে থাকে,,,, মাহুয়া রিমানকে ধাক্কা দিয়ে উঠে বসে।

,,,,,,,, আমার গল্প

,,,,,,,, গল্প দেখাচ্ছি, আর তুমি শুনতে চাচ্ছো।

বলে আবার মাহুয়াকে জোর করে শুয়িয়ে কিস করতে থাকে,,,,পরে যার যার মতো ভেবে নিন।

তিন বছর পরে,,,,,,,৷ , ,

ফারহান,,,,,,,,, আরাব কংগ্রাচুলেশনস তোর ফুট ফুটে মেয়ে হয়েছে।

আরাব,,,,,,,,,, আলহামদুলিল্লাহ,,, তোকেও কংগ্রাচুলেশনস তোরও ছেলে হয়েছে। মাহুয়ার কি অবস্থা।

ফারহান,,,,,,,,,,, ওরটা এখনো হয়নি।

একটু পর রিমান দৌড়ে আসে।

রিমান,,,,,,,,, ভাই আমার ছেলে হয়েছে।

আরাব+ফারহান,,,,,, কংগ্রাচুলেশনস

তিন বাচ্চা আর তাদের মা দের এক কেবিনে রাখা হয়,, সবাই দেখতে তিনজনকে।

আরাব,,,,,,,,, দেখ আমার পরীরা কি সুন্দর।

রিমান,,,,,,,, আসলেই আমাদের ছোট্ট পরী,,,,আমার তো পরা হয়ছে মানে ছেরা,,,আসো বাবা আসো আমার সব রাগ এখন থেকে তোমার উপর দেখামু, যেমন আমার বাপে দেখায়।

রি,,,বাবা,,,,,, আমার নাতিরে হাত লাগিয়ে দেখাইস।

রিমান,,,,,,, তুমি যে আমারে মারতা তখন।

রি,,বাবা,,,,,,,, এর জন্য আমি আমার বাপের হাতে মার খাইছি,, তোর জন্য এখন তুই খাইবি।

ফারহান,,,,,,,,,, ঐ ঐ আমার ছেলের চোখ জ জ জল করতাছে ( ভয়ে )

রি,,,,বাবা,,,,,,, এটাতেই ভয় পেয়ো না,, এটা তো শুধু টেইলার পিকচার তো আভি বাকি হে,,,,, আরো কতো কিছু হয়বো,, মাঝে মধ্যে আমি ভয়ে খাটের তলাই লুকাইছি তোমার ও আমার মতো অবস্থা হয়বো আর কি।

ফা,,,বাবা,,,,,,,, আমার পোলাকে আর ভয় দেখাস না।

মুন+মাহুয়া+মুন,,,,,,, আরে একটু আমাদের কাছেও আনে৷

তিনজন তাদের বাচ্চাকে নিয়ে মায়ের কাছে নিয়ে যায়। হেপি ফেমেলি,,,,,,,

সমাপ্ত

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here